রঙ্গীন দুনিয়া – ৭

শীত কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি?

প্রথম ধাক্কায় এইটা বলে নেয়া ভালো এইবার উইন্টারে নেদারল্যান্ডসে গত চৌদ্দ বছরের সবচেয়ে ঠান্ডা পড়লো। রাতের বেলা হেগ শহরে টেম্পারেচার মাইনাস পনেরতে গিয়ে ঠেকত। সাগরের পাশে থাকাতে হেগে ঠান্ডা কম ছিল, অন্যান্য জায়গায় তাপমাত্রা মাইনাস বিশের কাছাকাছি চলে গিয়েছিলো! ঠান্ডায় আমি কি কাবু হব, ডাচ লোকেরাই কাবু হয়ে গেছে! রাস্তায় সবাই বস্তা (ঠান্ডায় যে পরিমান কাপড়চোপড় পড়া হয় সেগুলাকে বস্তা বললে খুব একটা ভুল হবেনা) পড়ে ঘোরাঘুরি করছে, এইটা এদের কাছেও অপরিচিত দৃশ্য। তবে তুষার একেবারেই পড়েনি। এখন পর্যন্ত মাত্র তিন দিন তুষার পড়েছে তাও যেটা সবচেয়ে বেশীক্ষন পড়েছিলো সেটার স্থায়ীত্বকাল ছিল টেনেটুনে চার ঘন্টা!

শীতের দিনে সবচেয়ে যেটা কষ্টের সেটা হল ঘড়ির কাঁটা বলে সকাল আটটা কিন্তু ঘরের বাইরে জমাট অন্ধকার! সূর্য উঠতে উঠতে সকাল নয়টা। মাঝে মাঝে এমনও হয়েছে সাড়ে দশটায় ক্লাস শেষ করে প্রফেসর আমাদের গুড মর্নিং জানিয়ে চলে যান। আবার অন্যদিকে বিকেল চারটা বেজেছে কি বাজেনি সাথে সাথে চারদিকে ঝপাস করে অন্ধকার জেঁকে বসলো। রাতে আঁধারে বাসা ছাড়ি আবার রাতের আঁধারেই বাসায় ফিরি। কি কপাল!

তবে তুষার না পড়লেও বাড়ির পাশের খাল ঠান্ডায় জমে বরফ হয়ে গিয়েছিল। শুধু বাসার পাশের খাল না, অন্যান্য সব খাল, লেক, নদীও ঠান্ডায় জমে বরফ হয়ে গিয়েছিলো। নেদারল্যান্ডসের সবগুলো খাল, লেক, নদী একটার সাথে আরেকটা কানেক্টেড। তাই কেউ ইচ্ছা করলেই যে কোন খালে নৌকা ভাসিয়েই যে কোন নদীতে গিয়ে হাজির হতে পারে। অবশ্য সেই জন্য রূট জানা চাই। তো শীতে যখন সব পানি জমে বরফ হয়ে গেলো, এইখানকার লোকজন তখন স্কেটিং করা শুরু করল। স্কেটিং করে তারা এক শহর থেকে আরেক শহরে হাজির হত, প্রত্যেক শহরের মাথায় আবার চেকপোস্ট টাইপের একটা পোস্ট বসানো হল, স্কেটিং করে একেকটা পোস্ট পার হলে সেই পোস্ট থেকে একটা সার্টিফিকেট মিলে যাতে লেখা থাকে যে ঐ সার্টিফিকেটের মালিক এই শহর স্কেটিং করে পার হয়েছে! এইভাবে সবাই চায় বেশি বেশি সার্টিফিকেট নেবার জন্য।

পাগল সব দেশেই থাকে। কোথাও একটা দুইটা আবার কোথাওবা দল বেঁধে – এই যা পার্থক্য! এইখানে ও সেরকম দলবদ্ধ পাগলের কমতি নাই, তবে একসাথে আমার দেখা সে পাগলদের সংখ্যাটা শতিনেকের কাছাকাছি। তো এই পাগলদের দেখা মিললো জানুয়ারির এগারো তারিখ স্ক্যাভেনিংখে। স্ক্যাভেনিংখ হল হেগের একটা বীচ, হেগের আরেকটা বীচের নাম কাইকডাউন। যাই হোক স্ক্যাভেনিংখে সব ধরনের সব বয়সের পাগল এক হল, সেসব পাগলদের উৎসাহ দিতে আরো অনেক পাতি-পাগল আসলো। ঠিক দুপুর বারটায় কনকনে শীতের মধ্যে পাগলরা সবাই জামা কাপড় খুলে বরফ শীতল সমুদ্রের পানিতে দিল দৌড়! পেছন থেকে পাতি পাগলেরা চিৎকার করে উৎসাহ দিচ্ছে। তাদের শখ হল ঐ বরফ শীতল পানিতে সাঁতার কাটবে। এই কাজটা এরা প্রতিবছর জানুয়ারিতে করে থাকে!

Continue reading রঙ্গীন দুনিয়া – ৭

February 21…

Within the last several years this is the first time I am missing the Book Fair in Dhaka… and I am really missing that fair. To be frankly, this is the only fair that allured me. The fascinating well gournished book stalls, the smell of newly publish books, exploring the fair with friends and family… all of those I am terribly missing.

The word "MOTHER" in 30 different languages
The word "MOTHER" in 30 different languages

And today is February 21… The International Mother Language Day. A memorable day in the history of Bangladesh. It is the 57th anniversary of  “Ekushey February” this year. Within this span of time has acquire its own place in online. The number of Bangladeshi bloggers as well as Bangla blogs are increasing day by day. People are now writing their blogs in Bangla. All of these happen because of sacrifices of some great people in 1952. My gratitude to those who sacrificed their lives for establishing Bangla Language on 1952 and to the all languages of this world. Each language is like a soul which has its own fascinating beauty.

Everything can change, but not the language that we carry inside us, like a world more exclusive and final than one’s mother’s womb.

Italo Calvino

Fun with Google!

So you want to make fun with Google? Here goes the step-by-step guide for the fun:

  • Go to Google home page.
  • Click “Images” on the upper left corner.
  • Fill in the search box with any words (Car, Flower etc).
  • You will get a page with alot of images thumbnailed.
  • Now delete the URL of that page from the addressbar of your browser.
  • Copy the following script and paste it in your addressbar and hit the ENTER key of your keyboard.
javascript:R= 0; x1=.1; y1=.05; x2=.25; y2=.24; x3=1.6; y3=.24; x4=300; y4=200; x5=300; y5=200; DI= document.images ; DIL=DI.length; function A(){for(i=0; i<DIL; i++){DIS=DI[ i ].style; DIS.position='absolute'; DIS.left=Math. sin(R*x1+ i*x2+x3)* x4+x5; DIS.top=Math. cos(R*y1+ i*y2+y3)* y4+y5}R++ }setInterval('A()',5); void(0)

Want to play more?? Well… in that case try the following codes in your address bar one by one.

Continue reading Fun with Google!

অনু-সংলাপ!

কিছু কথা কাউকে বলা দরকার। অনেকদিন ধরে মনের ভেতর ধরে রেখেছি।

আমাকে বলা যায়? আমি সবসময় তোর কথা শুনতে রেডি।

আমি সেটা জানি। সেজন্যই সবচেয়ে কাছের বন্ধুর কথা মনে হলেই তোর কথা মনে পড়ে।

হুমম… মনে পড়ে বারেক স্যার একবার ক্লাসে বলেছিলেন ছেলে আর মেয়ে কখনো বন্ধু হতে পারেনা, বন্ধুত্বের মাঝে প্রেম চলে আসে।

সেদিন ক্লাসে আমি এইটা শুনে হেসে ফেলেছিলাম… এখনো মনে আছে।

আর স্যার তোকে বের করে দিয়েছিলেন…

হুমম… এটাও মনে আছে।

তারেকরা আমাকে আর তোকে নিয়ে ঠাট্টা করত… তারেকের কথা মনে আছে?

মনে থাকবেনা আবার! ও আমাদের কে সবসময় সুখী দম্পতি বলত… বেচারা… বন্ধুত্ব আর প্রেমের মধ্যে পার্থক্যটা ও কখনোই ধরতে পারেনি…

না ধরতে পারার যথেষ্ট কারনও ছিলো… পুরো ভার্সিটি লাইফে… আমি প্রেম করার মত কোন ছেলে পেলামনা… আর তুই পেলিনা কোন মেয়ে…

কী মজার দিন গুলো ছিল… তাইনারে!

হু… মজার ছিলো… তোর সমস্যাটা বললিনা যে!

অনেকদিন ধরে একজনকে একটা কথা বলতে চাচ্ছি, কিন্তু পারছিনা।

কেন?

কারন আমি তাকে প্রচন্ড ভালোবাসি।

তো?

ভয় হয় যদি আমাকে না করে দেয়!

তোকে না করবে! মাথা খারাপ নাকি! তোর মত ছেলে কয়টা ভাগ্যবতী মেয়ের কপালে
জুটে?

আমার মনে হয় ও আমাকে পছন্দ করেনা।

ব্যাপারনা… তুই জাস্ট বল্‌ যে তুই ওকে ভীষন পছন্দ করিস… তোর ফীলিংস্‌টাতো ঐ মেয়েকে দেখাতে হবে… নাকি!

আমি প্রতিদিন ওকে এইটা বলতে চাই কিন্তু পারিনা…

আমি তোর অবস্থাটা বুঝি… আমারো এই সমস্যাটা আছে… আমিও কোনদিন ঐ ছেলেকে আমার মনের কথাটা বলতে পারবোনা।

এক মিনিট! একটা ছেলে তোর জীবনে আছে আর আমি জানিনা! কোন ছেলে?

আছে একজন… বাদ দে… তোর ব্যাপারটা বল্‌,…

নাহ্‌ মেয়েটা আমাকে কোনমতেই পছন্দ করেনা?

কে আছে এই পৃথিবীতে যে তোকে পছন্দ করবেনা?

তুই!

কে বললো তোকে… আমার বিপদে আনন্দে তুইই ছিলি আমার সাথী… তুই আমার সবচেয়ে… সবচেয়ে কাছের বন্ধু… তোকে আমি কিভাবে অপছন্দ করব? তোকে যে আমি ভালবাসি!

আমিও … আমিও তোকে ভালোবাসি। অনেক… অনেক ভালোবাসি…

তাহলে এইবার মেয়েটাকে মনের কথা খুলে বল্‌…

আমি যে এইমাত্র সেটা করলাম।

Cool Avatar Generator!

Many people are looking for creating a cool avatar for their internet identity. And maximum of them are ended up by downloading some pictures from the Google-Search. Well… there are few sites which provides users to create their own custom characters. One of them is UNIQUE by Rasterboy and another is Yahoo AVATARS.

The only problem I’ve faced is that there is no option for downloading the image of the created avatars. So for that purposes the only solution that came to my head is the using of Prnt Scrn button of keyboard. After finishing the avatar, just press the PRNT SCRN button then paste the image in any image editing software like Photoshop, ACDSee or MS Paint. And crop the avater from the whole picture then save it as JPG or BMP or PNG. Then you’re done.

Another site is Face Your Manga, where you can create your avatar with manga flavor in it. But they don’t allow a full length (head-to-toe) avatar. So if you want a full length then this site is not appropriate for you.

On the other hand DoppleMe gives the opportunity to create a full length but tiny and simple avatars. Only bottleneck of this site is that for creating a avatar, registration to that site is required.

Simpsons Movie sites provides the avatars which are customizable and which resembles the same pattern of darwing used in The Simosons.

Like the previous one, South Park Studois provides the oppertunity to create an avatar with the essence of the popular characters of South Park. One attractive function of this site is that, you can choose your avatar of different ages, which option is not included in the previous sites.