উবুন্টু জগতে যারা একেবারে নতুন কিংবা যারা উবুন্টুর কোন সহজ ব্যবহারবিধি খুঁজছেন অথবা যারা উবুন্টু নিয়ে বিভিন্ন কথা-বার্তা শুনে জিনিসটা কী সেটা নিয়ে উৎসুক – তাদের জন্য একটা ছোট্ট উদ্যোগ হচ্ছে এই পৃষ্ঠাটি। প্রতি ছয়মাস পর পর উবুন্টুর নতুন ভার্সন বের হয় বিধায় কেবলমাত্র “লং টার্ম সাপোর্ট” বা এলটিএস রিলিজগুলোর (যে রিলিজগুলো ডেস্কটপে তিন বছর ও সার্ভারে পাঁচ বছর সাপোর্ট পায়) উপর ভিত্তি করেই লেখাগুলো লেখা হয়েছে। উল্লেখ্য যে এলটিএস রিলিজগুলো দু’বছর পরপর বের হয়। বর্তমানে যে এলটিএস রিলিজটি এখানে ব্যবহার করা হয়েছে সেটি হচ্ছে উবুন্টু ১২.০৪ (কোডনেম – প্রিসাইজ প্যাঙ্গলিন)।
ম্যানুয়ালটি নিয়ে যেকোন ধরনের পরামর্শ সাদরে কাম্য।
অধ্যায় ০ – নবীনদের জন্য উবুন্টুর বেসিক
- লিনাক্সের জন্ম কাহিনী
- উবুন্টুর সাথে লিনাক্সের সম্পর্ক কি?
- উবুন্টুর জন্ম কাহিনী
- কেন উবুন্টু?
- উবুন্টুর বিভিন্ন রকমফের (কুবুন্টু, জুবুন্টু, লুবুন্টু)
অধ্যায় ১ – উবুন্টু’র সিডি ব্যবহার
অধ্যায় ২ – উবুন্টু ইন্সটলেশান পদ্ধতি
- পদ্ধতি ১ — উবি দিয়ে ইন্সটলেশান
- পদ্ধতি ২ — কোনো পার্টিশান তৈরি না করে সরাসরি ইন্সটলেশান
- পদ্ধতি ৩ — কোনো পার্টিশান তৈরি না করে ডুয়েল বুট ইন্সটলেশান
- পদ্ধতি ৪ — পার্টিশান তৈরি করে সরাসরি ইন্সটলেশান
- পদ্ধতি ৫ — পার্টিশান তৈরি করে ডুয়েল বুট ইন্সটলেশান
অধ্যায় ৩ – উবুন্টুর সাথে পরিচয়
অধ্যায় ৪ – উবুন্টু ইন্সটলেশানের পরবর্তী কাজ
- উবুন্টু ইন্সটলের পর অবশ্য-করণীয় কিছু কাজ
- সফটওয়্যার ইন্সটলেশানের বিভিন্ন পদ্ধতি
অফলাইনে সফটওয়্যার ইন্সটলেশান- বাংলায় লেখালেখি করা
- ল্যাম্প (LAMP) ইন্সটলেশানের সহজ তরিকা
উবুন্টু (কিংবা উবুন্টুর বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্ট) সম্পর্কিত যেকোন বিষয় বাংলায় আলোচনা করতে উবুন্টু বাংলাদেশের ফেসবুক গ্রুপে অংশগ্রহন করুন। | উবুন্টু বাংলাদেশ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে হলে উবুন্টু বাংলাদেশের উইকিপেজ থেকে ঘুরে আসুন। |
আদনান ভাই, উবুন্টু ১১.০৪ এর ওপর একটি সম্পুর্ণ রিভিউ চাই; অতি সত্ত্বর…
১১.০৪ তো ব্যবহার করবোনা! ইউনিটি আরেকটু ম্যাচিউর হোক, তাছাড়া আপাতত এলটিএস রিলিজে আছি, নন-এলটিএস রিলিজে যাবার ইচ্ছা নেই। ইনশাল্লাহ ১২.০৪ এ শিফট করব বলে আশা করি।
আমি তো উবুন্টু ১০.১০ ব্যবহার করি। এটা তো নন-এলটিএস রিলিজ। এজন্য কোন সমস্যাতে পরতে হবে? বা নন-এলটিএস রিলিজের অসুবিধা গুলো কি?
না না … কোন অসুবিধা নেই! আমি প্রতি ছ’মাস পরপর অপারেটিং সিস্টেম পাল্টাতে চাইনা (আলসেমি একটা বড় ফ্যাক্টর), একবার ইন্সটল করেই টানা দু’বছর চালিয়ে দিতে চাই। এলটিএস গুলো যেহেতু তিন বছর ধরে সাপোর্ট পায় সেজন্য এগুলোর প্রতি বাড়তি একটা টান থাকে। তাছাড়া, আমার মতে নন-এলটিএসগুলোকে অনেকটা এলটিএসগুলোর বেটা ভার্সন বলা যেতে পারে। নন-এলটিএসগুলোর উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে পরবর্তী এলটিএসকে গড়ে তোলা হয়। যেমন এখন ইউনিটি মাত্র মুক্তি পেল। একে পরিপূর্ণ রূপে দেখা যাবে ১২.০৪ এ।
আমার কাছে ইউনিটি ব্যবহার করতে খুবই বাজে লাগে! তাই বাধ্যহয়ে নোম-৩ ব্যবহার করছি….!
আমি তো উবুন্টু ১০.১০ ব্যবহার করি। এটা তো নন-এলটিএস রিলিজ। এজন্য কোন সমস্যাতে পরতে হবে? বা নন-এলটিএস রিলিজের অসুবিধা গুলো কি?
নীলদা কিছুদিন আগে ঢু মেরেছিলাম আপনার ব্লগে। লিনাক্সে কি একটা সমস্যার সমাধান জানবার জন্য। কিন্তু ঢুকেই দেখি ফোরাম বন্ধ। যাই হোক আজকে হঠ্যাৎ করেই চলে আসলাম। এবং ভিষন ভালো লাগছে আপনার ব্লগটি আবারো দেখে। আপনার এই ব্লগটি আমাদের মতো কম জানা লিনাক্স পাবলিকদের ভীষন উপকারে লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
নীলদা কিছুদিন আগে ঢু মেরেছিলাম আপনার ব্লগে। লিনাক্সে কি একটা সমস্যার সমাধান জানবার জন্য। কিন্তু ঢুকেই দেখি ফোরাম বন্ধ। যাই হোক আজকে হঠ্যাৎ করেই চলে আসলাম। এবং ভিষন ভালো লাগছে আপনার ব্লগটি আবারো দেখে। আপনার এই ব্লগটি আমাদের মতো কম জানা লিনাক্স পাবলিকদের ভীষন উপকারে লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার ব্লগ তো বন্ধ থাকার কথা নয়! সবসময়ই খোলা থাকে। 😀
আমি আমার কম্পিউটারে উইন্ডোস ৭ ও উবুন্টু ১০.১০ ব্যবহার করি। যদি কোন কারণে উইন্ডোস রি-ইন্সটল দিতে হয়,তবে কি উবুন্টুও নতুন করে ইন্সটল দিতে হবে? নাকি অন্য কোন ব্যবস্থা আছে? এটা নিয়ে কোন পোস্ট / টিউটোরিয়াল থাকলে দিন অথবা সাহায্য করুন….কারণ আমাকে উইন্ডোসটা রি-ইন্সটল দিতে হবে…
যদি উবি দিয়ে উবুন্টু ইন্সটল করা হয় তবে উইন্ডোজ রিইন্সটল করলে উবুন্টুও পুনরায় ইন্সটল করতে হবে (এবং উবুন্টুর সব ড্যাটা মুছে যাবে)। যদি দুটো ওএস স্বাধীনভাবে আলাদা পার্টিশনে ইন্সটল করা থাকে (উবি দিয়ে নয়) তবে উইন্ডোজের জন্য উবুন্টু’র কোন সমস্যা হবেনা, কেবলমাত্র উইন্ডোজ রিইন্সটল করলেই হবে।
ধন্যবাদ। উবি দিয়ে নয়, আলাদা পার্টিশান করেই ইন্সটল করেছি আমি। তবে Grub সম্পর্কে ডিটেইলস জানতে চাই….
ডিটেইলস জানার জন্য উইকিপিডিয়া তো আছেই! 🙂 এছাড়াও রয়েছে গ্নু এর সাইট।
@maqtanim:disqus Apnar website design ta awesome. In 1 word it looks cool, site er modde ubuntu ekta vabb ase 😀 bangla & english both front are nice. kon soft & kivabe eto josh ekta site banalen, ektu idea dile , I’ll be glad . Thanks
প্রশংসা শুনতে কার না ভালো লাগে 🙂 … প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ!
আমার সাইটটা ওয়ার্ডেপ্রেস দিয়ে বানানো। থিম নিজে বানাইনি। বিশ্বে বেশ কিছু মহান ডিজাইনার আছেন, যারা মারাত্মক সব ডিজাইন করে বিনে পয়সায় সেটা বিলিয়ে দেন। আমি সেরকমই এক ডিজাইনারের থিম ব্যবহার করছি। সেই থিমকে আরো জাঁকালো করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের মেধাবী ছাত্র তারেক হাসান। তো বুঝতেই পারছেন সাইটের চেহারা সুরতের জন্য আসলে আমি ধন্যবাদের দাবীদার নই। আসল কারিগরদের নাম ঠিকানা আমার সাইটের একদম নীচে ফুটারে গিয়ে পাবেন।
Sir,
How are you? I have been searching a english to english offline dictionary and bangla dictionary in linux (ubuntu). But i havent got any one. Can you tell me from where i can get it.
Yeah I am fine. How are you? How is everything?
For English to English offline dictionary my favorite is “Artha”. You can find it in the Ubuntu software center. Or just google it with keyword “Artha Ubuntu”.
For English to Bangla dictionary, I really have no idea! I don’t use one. But here is a project about that. You can try this one:
http://www.bengalinux.org/projects/dictionary/
Just installed ubuntu 10.10 …It’s awesome.
Just installed ubuntu 10.10 …It’s awesome.
ধন্যবাদ, আপনার ব্লগ পড়ে লিনাক্স সম্পর্কে আমার
প্রাথমিক কৌতুহলের চেয়েও বেশী ধারণা পেলাম। তাই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেই বলছি,
পেশাগত কারণেই কিছু বিষেশায়িত সফটওয়্যারের কারণে ( যার বিকল্প লিনাক্স এ খুজে
পাইনি ) উইন্ডোজ কে পুরোপুরী বিদায় জানাতে পারছি না। নানা জনের কাছে জানলাম,
ভার্চুয়াল বক্স ব্যাবহার করে নাকি লিনাক্স এর ভিতরে উইন্ডোজঃ; আর সেই উইন্ডোজ থেকে
নাকি উইন্ডোজ বেসড্ সব সফটওয়্যার-ও চালানো যায়। তাই, ভার্চুয়াল বক্স নিয়ে যদি একটা পোষ্ট লিখতেন তবে
আমার মত অনেকেরই হয়ত উপকার হত। বিবেচনা করে দেখবেন আশা করি, ভাল থাকবেন।
আপনার উপকারে এসেছে শুনে বেশ ভালো লাগলো।
ভার্চুয়াল বক্স খুবই সহজ একটা সফটওয়্যার। এখানে এটা নিয়ে কিছু নির্দেশনা পাবেন।
আপনার দেয়া লিংকটা ফলো করলাম,সেটা সম্ভবত উইন্ডোজ থেকে লিনাক্স এর কথা লিখেছে, আমি জানতে চেয়েছিলাম লিনাক্স থেকে উইন্ডোজ এর ব্যাবহার। আর আমার মত নতুন লিনক্স ব্যাবহারকারীদের জন্য যদি আপনার অভিজ্ঞতা থেকে থেকে ভার্চুয়াল বক্স এর সুবিধা/অসুবিধা/কার্যকারিতা প্রভ্রিতি উল্লেখ করে একটা পোষ্ট লিখতেন তবে ব্লগের সমৃদ্ধি বৃদ্ধির পাশাপাশি সত্যি-ই উপকৃত হতাম।
ওহ … দুঃখিত! আমার বুঝতে ভুল হয়েছিল। আমি ভেবেছিলাম আপনি ভার্চুয়াল বক্সে উবুন্টু চালাতে চাচ্ছেন। যাই হোক ইন্সটলেশন প্রক্রিয়া ছাড়া ব্যবহার পদ্ধতি দুটোতেই একই। সফটওয়্যার তো একই, তাইনা! ঠিক যেমন উবুন্টু-ম্যাক-উইন্ডোজ সবখানেই ফায়ারফক্সের ব্যবহারবিধি একইরকম, ঠিক সেরকমই সব অপারেটিং সিস্টেমেই ভার্চুয়াল বক্সের ব্যবহারবিধি একই।
ভবিষ্যতে হয়তো এটা নিয়ে লিখব, হাতে একটু সময় পেয়ে নিই, ইদানিং সময় জিনিসটা খুব দুষ্টুমি করছে আমার সাথে। 🙂
প্রথম বার লিনাক্স সেটাপ দিতে গিয়ে পুরো হার্ড ডিস্ক-টাকাই ন্যাড়া (ফরমেট ) করে ছেড়েছিলাম। সেই থেকে লিনাক্স কে ভালো বাসলেও এক ধরণের প্রিতীময় ভীতি আতংকে এখনো ভুগি। তাই অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ ছাড়া এক পা এগোতে অন্তত দুবার করে ভেবে নেই।
তাই, চপলা সময় তার কিশোরী বেনী দুলিয়ে যতই পালিয়ে বেড়াক আপনার কাছ থেকে, আমি বরং স্রশঠার কাছে প্রার্থনা (তিনি যেন আপনার সময় করে দেন) সহ প্রতিক্ষাতেই থাকব……………………………..
অগ্রীম ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
আপনি কিন্তু সহজভাবে উবুন্টু ইন্সটল করতে পারেন, আবার সহজভাবেই সেটা মুছেও ফেলতে পারেন, আপনার উইন্ডোজের বা অন্যকোন ডেটার কোনই সমস্যা হবেনা। এজন্য এই পৃষ্ঠার অধ্যায়:২ – পদ্ধতি :১ এ উবি দিয়ে ইন্সটলেশনের যে প্রক্রিয়াটি বলা আছে সেটি অনুসরণ করে দেখতে পারেন। আর যদি এটাতেও ভয় লাগে তবে, অধ্যায়:১ এর শেষ পয়েন্টটা অর্থাৎ লাইভ সিডির ব্যবহার অংশটি দেখুন। এপদ্ধতিতে কোন রকম ইন্সটলেশন ছাড়াই আপনি উবুন্টু ব্যবহার করতে পারবেন। যেহেতু ইন্সটল করছেননা তাই ফরমেট-ডেটালস টাইপের কোন কিছু হবার একেবারেই কোন চান্স নেই। তবে এ প্রক্রিয়ায় উবুন্টুতে কোন কাজ করলে সেটা সেভ হয়ে থাকবেনা (একদিক দিয়ে ভাল, আপনার পিসির কোন ধরণের পরিবর্তনও হবেনা)।
সিডি সংগ্রহে টরেন্টের লিঙ্কটা কাজ করছে না।
আমার মতন গোমুর্খও এই সাইটে আসার পর উবুন্তু নামিয়ে ইনস্টল করতে চলেছে। মনে হয় না এর পর আর কোন প্রশংসার দরকার হবে।
অনেক ধন্যবাদ, টরেন্টের লিংকের গেলযোগের ব্যপারটা ধরিয়ে দেবার জন্য। এরই মাঝে যে লিংক পাল্টে গেছে সেটা জানা ছিলনা। লিংকটা ঠিক করে দিয়েছি! 🙂
ভাই আমি জানালা ৭ ও উবুন্টু ১১.০৪ একসাথে সেটআপ দিসি। আলাদা পার্টিশন করে নয়। সাইডবাইসাইড ইন্সটলেশন। এখন আমি উবুন্টু ১১.০৪ টা রিমুভ করে দিতে চাই। বিভাবে করব জানাবেন দয়া করে।
ভাই আরো বিপদ হল আমি c তেই উবুন্টু জানালা ৭ এর সাথে উন্সটল করেছি। এখন কি আমি জানালা ৭ এর কোন ডাটা না হারিয়ে উবুন্টু কে মুছতে পারব ভাই??
যদি সি তেই ইনসটল করে থাকেন তবে উইন্ডোজকে অক্ষত রেখে শুধু উবুন্টু রিমুভ করার কোন পন্থা আমার জানা নেই। সি ড্রাইভ ফর্ম্যাট করা ছাড়া আর কোন উপায় মাথায়ও আসছেনা। উবুন্টুর মূল ফোরামে কিংবা উবুন্টু বাংলাদেশের ফোরামে অথবা উবুন্টু বাংলাদেশের মেইলিং লিস্টে একটা মেইল করে দেখতে পারেন কেউ কোন সমাধান দিতে পারে কী না!
সমাধান দিতে পারলামনা বলে আন্তরিক দুঃখিত।
জানালা ৭ এর প্রোগ্রাম আনইন্সটল অপশন-এ গেলে উবুন্টু ফাইলটি আনইন্সটল করলে হবে ।
আমি গতকাল উবুন্টু ১১.০৪ উইনডোজ ৭ এর সাথে ইন্সটল দিসি। ভালোই লাগছে দেখতে
কিন্তু সমস্যায় পড়লাম যখন দেখি কোন এমপি৩ গান ভিডিও চলে না। ভাবলাম
ভিএলসি প্লেয়ার সেটাপ দেই। সফটওয়্যার সেন্টারে গিয়ে ইন্সটল এ ক্লিক করলে
কিছুক্ষণ পর একটা ইরোর মেসজ আসে। পরে রেস্ট্রিকেট কোডাক টারমিনালে ইন্সটল
করতে গেলাম একই ঘটনা। পরে খেয়াল করে দেখলাম কোন কিছুই সেটাপ হচ্ছে না।
এত আশা নিয়ে ব্যবহার শুরু করলাম কিন্তু শুরুতেই ধাক্কা খেলাম। ভাইজানেরা আমারে পারলে সাহায্য করেন….
ইরোর মেসেজ:
দেখে মনে হচ্ছে এটা একটা বাগ, যেটা ১১.০৪ এ ছিল। আসলে ১১.০৪ খুব একটা স্ট্যাবল ভার্সন ছিলনা। সেই তুলনায় ১১.১০ অনেক স্ট্যাবল।
যাই হোক, আপনি সফটওয়্যার সেন্টার ব্যবহার না করে টার্মিনাল দিয়ে ইন্সটল করে দেখুন তো কাজ হয় কী না! এজন্য আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে তারপর নিচের কমান্ড দুটি একটি একটি করে লিখতে হবে (প্রতিবার একেকটি লাইন লেখার পর সেটা রান করার জন্য Enter কি চাপুন, পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন)।
sudo apt-get -f install
sudo apt-get install ubuntu-restricted-extras
আমি উবন্তুতে ইনটারনেট কানেকশন নেই। উইন্ডোজ দিয়ে কোন dev.সফট ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে গিয়ে বার্থ হয়েছি। সফটওয়্যার মানেজারে ওপেন হয় কিন্তু ইন্সটল একটা লেখা থাকে সেতা আনলাইট দেখায় ।
আসলে ইন্টারনেট কানেকশান ছাড়া শুধুমাত্র .deb ফাইল দিয়ে অনেক সময়ই কাজ হয়না। কারণ উবুন্টু কোনও সফটওয়্যার ইন্সটলের সময় ডিপেন্ডেন্সিগুলো (যেসব ফাইলের উপর ঐ সফটওয়্যারটা নির্ভর করে) ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করে নেয়, যার ফলে ইন্টারনেট না থাকলে ইন্সটল করা সমস্যা! এটা আসলেই বেশ বড় সমস্যা! 🙁 আপনি বরং অফলাইনে ইন্সটলের এই পদ্ধতিটা দেখতে পারেন।
আমি windose7 ultimate sp1 ব্যাবহার করি। আমি ডুয়েল বুটে windose7 এর পাশাপাশি উবুন্টু ব্যাবহার করতে চাচ্ছি কিন্ত উবুন্টু ই্ন্সটল করতে গেলে বলেছে no root file system is defined please correct this from the partitioning menu আমি এর স্ক্রিনর্ট টাও দিলাম
এখানে ৫.২.১ নম্বর ধাপটি দেখুন। আপনাকে এই রুট পার্টিশান তৈরি করতে বলা হচ্ছে।
এখানে ৫.২.১ নম্বর ধাপটি দেখুন। আপনাকে এই রুট পার্টিশান তৈরি করতে বলা হচ্ছে।
আমার ল্যাপটপ ডুয়েল বুটেড – windows 7 & ubuntu 10.04 , আলাদা পার্টিশনে। windows 7 -এ মডেম installation-এ কোন বেগ পেতে হয়নি বলাই বাহুল্য কিন্তু বহু চেষ্টা করেও ubuntu-তে modem install করতে ব্যর্থ। আমার মডেম হচ্ছে zte ac682. Modem installation করতে গিয়ে যখন টারমিনালে কমান্ড লিখছি- sudo modprobe usbserial vendor=0x19d2 product=0xffdd তখন বলছে FATAL:Error inserting usbserial ( /lib/modules/2.6.32-28-generic/kernel/drivers/usb/serial/usbserial.ko) Invalid module format. কিভাবে এ সমস্যা থেকে উদ্ধার পেতে পারি?
দেখলাম ইতিমধ্যেই আপনি মেইলিং লিস্টে সাহায্য চেয়েছেন। আশা করি কেউ না কেউ অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবে। আমি নিজে কখনোই এভাবে মডেম ইন্সটল করিনি বলে এ ব্যাপারে নিজের কোনই অভিজ্ঞতা নেই। আপনাকে সাহায্য পাবার জন্য আরো দুটো লিংকের সন্ধান দিই। এদুটো লিংকেও আপনার সমস্যাটির কথা বলুন।
১। https://www.facebook.com/groups/ubuntubd/
২। https://www.facebook.com/groups/nixersbd/
আদনান ভাই, উবুন্টু শিক্ষার যে অধ্যায়গুলা এখানে আছে, সব একত্রিত করে একটা পিডিএফ বই তৈরি করেন না।যেটা কিনা এই ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ…………
আসলে সময় হয়ে উঠছেনা। তবে পরিকল্পনা আছে নতুন এলটিএস রিলিজ (১২.০৪) নিয়ে কাজটা করার, এজন্য অবশ্য মেইলিং লিস্টে ব্যাপারটা তুলেছিলাম কিন্তু সেরকম কোন সাড়া পাচ্ছিনা! 🙁
আদনান ভাই, আজ উবুন্টু ১১.১০
ইন্সটল করলাম উবি দিয়ে। এখন আমার ২টা সমস্যা আর ১টা প্রশ্ন আছে। এর মধ্যে ১ম
সমস্যাটা মারাত্মক।
সমস্যা ১: আমি উবুন্টু ইন্সটল করছি
উবি দিয়ে, উইন্ডোজ ৭ এর সাথে। তাহলে আমি যেকোনো সময় কন্ট্রোল প্যানেল হতে Add or remove programs এ গিয়ে উবুন্টু আনইন্সটল করতে
পারব যেকোনো উইন্ডোজ সফটওয়্যার-এর মতো। কিন্তু আমি Add or remove programs-এ কোন উবুন্টু এর আইকন দেখতে পাচ্ছি না। ইন্সটল এর সময় আমি কোন
নাড়াচাড়া করি নাই। জাস্ট কন্টিনিউ দিয়ে ইন্সটল এ ক্লিক করছি। উবুন্টু সি ড্রাইভ-এ
ইন্সটল হয় নাই। কারন, ইন্সটলেসন উইন্ডো-তে ডিফল্ট ভাবে সি এর পরের ড্রাইভ অর্থাৎ
ডি ড্রাইভ-এর নামই লেখা ছিল। ডি ড্রাইভ এর সাইয ৬৬ জিবি হিসেবে শো করে। উবি
ইন্সটল-এর পর সেটা ৩৩.৬ জিবি হিশেবে শো করে। তার মানে ঐ জায়গাটা উবুন্টু-এর জন্য
ব্যাবহার হয়েছে। উইন্ডোজ দিয়ে ডি ড্রাইভ-এ ঢুকলে bootsqm নামের
একটা ৩.২২ কেবি-এর একটা .dat ফাইল দেখা যায়। এখন যদি আমি
নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দেই (যদি কখনো প্রয়োজন পরে) এবং সেটআপ-এর সময় সি ড্রাইভ-এর
পাশাপাশি ডি ড্রাইভ-টাও ফরমেট করে দেই তাহলে কি সব আগের মতো হয়ে যাবে? মানে, ওএস
শুধুমাত্র উইন্ডোজ থাকবে এবং এবং ডি ড্রাইভ-টাও আগের মতো ৬৬ জিবি হিশেবে শো করবে?
মোট কথা হল, Add or remove programs এ উবুন্টু-এর আইকন না
দেখে আমি ঘাবড়ে গেছি (ঘাবড়াবার মতই কথা) এবং যদি কখনো উবুন্টু বাদ দেবার প্রয়োজন
হয় তবে কিভাবে বাদ দিব?
সমস্যা ২: আমি কিউবি মোডেম ইউজ করি। উবুন্টু-তে কিউবি মডেম ইন্সটল হয় না। ফলে, উবুন্টু-তে আমি নেট ইউজ করতে পারতেছি না। আপনার কাছে এর কোন সমাধান হবে?
প্রশ্ন: উইন্ডোজ-এ সফটওয়ার-এর সেটআপ ফাইল সেভ করে রাখা যায়।
যেকোনো সফট্ ডবল ক্লিক করে ইন্সটল করা যায়। কিন্তু, উবুন্টু-তে প্রথমে ইন্টারনেট
কানেকশন দিতে হয়। এরপর, Ubuntu software center ওপেন করতে হয়। সেখান থেকে পছন্দমতো সফটওয়্যার সিলেক্ট করে ইন্সটল দিতে
হয় এবং ইন্সটলেসনের সময় ইন্টারনেট কানেকশন
বিচ্ছিন্ন করা যায় না। কিন্তু, এ ছাড়া কি আর কোন উপায় নাই? মানে উইন্ডোজ-এর মতো
সফটওয়্যার-টা কম্পিউটার-এ সেভ করে রাখলাম এবং যখন ইচ্ছা ডবল ক্লিক-এর মাধ্যমে ওপেন
করে ইন্সটল করে ফেললাম।
এই হল আমার সমস্যা এবং প্রশ্ন। প্লিজ আমাকে সমাধান দিয়ে চিন্তার হাত
থেকে উদ্ধার করেন।
ওরে বাবা! বিশাল কমেন্ট দেখি! আপনার কমেন্টের জবাবগুলো একে একে দিতে থাকি।
সমাধান-১
সাধারণত Add or remove programs এ উবুন্টু/উবি কিছু একটা দেখাবার কথা। যদি না দেখায় তবে চিন্তা করার কিছু নেই। আপনি ইন্সটলের সময় যে ড্রাইভটি দেখিয়ে দিয়েছিলেন সে ড্রাইভটিতে গিয়ে দেখুন, ubuntu নামে কোন ফোল্ডার থাকার কথা। সেটাকে Shift+Delete করলেই ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। তাছাড়া আপনি যদি C ও D দুটোই ফর্ম্যাট করতে চান, তাতেও কাজ হবে, অর্থাৎ নতুন উইন্ডোজ ইন্সটলেশনে শুধু উইন্ডোজই থাকবে।
সমাধান-২
কিউবি’র কোন সমাধান নেই বলেই জানি। একবার ওদের সাথে কথা বলেছিলাম, ওরা বলেছিল যে ওদের কোনই প্ল্যান নেই উবুন্টু বা লিনাক্স নিয়ে।
প্রশ্নের জবাব
অফিসিয়ালি সেরকম কিছু নেই। তবে আনঅফিসিয়ালি কিছু কিছু প্রোগ্রাম আছে। আসলে সফটওয়্যার ইনস্টলের এই মেথডটা লিনাক্স কমিউনিটিতে সেই প্রথম থেকে চলে আসছে। এর সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে – আপনি একদম অথেনটিক সোর্স থেকে সবকিছু ইন্সটল করতে পারছেন, ফলে ভাইরাস বা ক্ষতিকারক কিছু আপনার কম্পিউটারে ঢোকার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। ইদানিং অ্যাপলের ম্যাক ওএস এই পদ্ধতি অবলম্বন করছে। তাছাড়া শুনেছি সামনের উইন্ডোজ এইট এ সফটওয়্যার ইন্সটলেশান এভাবেই করা হবে।
সমাধান দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। তবে ডি ড্রাইভ-এ Ubuntu নামে কোন ফোল্ডার নাই। এমনকি এ নামে কোন হিডেন ফোল্ডার-ও নাই। ডি ড্রাইভ-এ শুধু ২টা ফোল্ডার ছিল, এখনও তাই আছে। নতুন ফাইল বলতে শুধুমাত্র bootsqm নামে একটা ৩.২২ কিলোবাইট সাইয-এর .dat এক্সটেনশনযুক্ত মুভি ফাইল পাওয়া গেছে। আর, ডি ড্রাইভ-এর কেপাসিটি আগে ছিল ৬৬ জিবি। এখন এটার কেপাসিটি শো করতেছে ৩৩.৬ জিবি। মানে, ড্রাইভ -এর নিচে লেখা, 32.9 GB free of 33.6 GB. আপনি বলতেছেন, এইটা নিয়ে ভয়ের কিছু নাই? নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দেওয়ার সময় সি-এর পাশাপাশি ডি-ও ফরমেট করে দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে? ডি ড্রাইভ আবার আগের মতো ৬৬ জিবি হয়ে যাবে?
আপনার ডি ড্রাইভে আগে ছিল ৬৬ জিবি, আর এখন আছে ৩৩ জিবি। তারমানে যদি উবুন্টু ইন্সটল হয়ে থাকে তবে জায়গা নিয়েছে ৩৩ জিবি! এটা উবুন্টুর জন্য একেবারেই অসম্ভব একটা ব্যাপার। উবুন্টুর বড়জোর ৫ জিবি জায়গা নেবে, ৩৩ জিবি নেবেনা।
আপনার সিডি নিয়ে আমার সন্দেহ হচ্ছে। ওটা দিয়ে উবুন্টু ইন্সটল করার পর কি উবুন্টু চালিয়ে দেখেছিলেন? উবুন্টু কি চলে? আপনি সিডিটি কোথায়/কিভাবে পেয়েছেন?
ভুলটা আসলে আমারই। উবি ইন্সটল করার জন্য যে, সিডি’র ভেতর থাকা ২.৩৭ এমবি’র উবি নামক এপ্লিকেশন-টা ইন্সটল করতে হবে, তা আমি জানতাম না। আমি সিডি প্রবেশ করানোর পিসি রিস্টার্ট দিছি। সেখানে ৩টা অপশন ছিল। Install alongside windows, Erase disk and install ubuntu এবং Something else. আমি মনে করছি, ১ম অপশন-টাই বুঝি উবি। সেখানে ক্লিক করছি। Automatically উবুন্টু’র জন্য পার্টিশন হইছে।পার্টিশন তৈরির জন্য আমার কাছে অনুমতি চাইছিল। আমি তো বুঝি নাই, এইটা উবি না। তাই, OK দিছিলাম। সন্দেহ আমার আগেই হইছিল, নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দেওয়ার সময় নিশ্চিত হইছি। কারন, Where do you want to install windows নামক উইন্ডো-তে ২টা নতুন ডিস্ক শো করছিল। যতদুর মনে পড়ে, ঐ ডিস্ক ২টার ফাইল সিস্টেম ছিল Extend.
এক কমেন্ট ২ বার কিভাবে পোস্ট হইল বুঝলাম না। কোন একটা ভুল করে ফেলছি মনে হয়।
সকল টিউটোরিয়ালগুলো মনে হয়, নতুন ভার্সন ১১.১০ অনুসারে আপডেট করা হইছে, তাই না?
জ্বী না! ১২.০৪ অনুযায়ী আপডেট করা হয়েছে। পেজের শুরুতেই সেটা লেখা আছে।
..
ami notun ubuntu user .Ami wireless use kori net er jonno ekhnon prb hosse ami net connect korte parcina.Setting theke wireless optione gie network name seleck kore connect dileo hoina onk try korlam hoi na .solution kub opokar hoi………….
উবুন্টুর আগের ভার্সনগুলাতে অফিস প্রোগ্রাম দেওয়া হত ওপেন অফিস এবং মিডিয়া প্লেয়ার দেওয়া হত ভিএলসি। কিন্তু এখন দেওয়া হয় লিব্রা অফিস এবং মুভি প্লেয়ার ও বান্সি প্লেয়ার। কেন? লিব্রা অফিস কি অএন অফিস থেকে ভাল?
উবুন্টুতে কখনোই ভিএলসি দেয়া হতনা, সবাই নিজের মত করে ইন্সটল করে নিত। উবুন্টুর ডিফল্ট মুভি প্লেয়ার হচ্ছে টটেম প্লেয়ার। যদ্দূর জানি, ওপেন অফিসের ডেভেলপমেন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। তাছাড়া লিব্রা অফিস এখন বেশ জোরেসোরেই তাদের ডেভেলপমেন্ট চালিয়ে নিচ্ছে, নতুন নতুন প্রচুর আপডেট দিচ্ছে। তাই সঙ্গত কারণেই লিব্রা অফিস বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে!
কি??? অপেন অফিসের ডেভেলপমেন্ট বন্ধ হয়ে গেছে??? কেন??? ওপেন অফিস তো অনেক ফেমাস ছিল!!!
ভাই আসসালামুয়ালাইকুম, আপনার বিভিন্ন লেখা পড়ে উবুন্টু এখন আমার প্রাইমারি ওএস। আমার কিছু প্রশ্ন আছে, সেটা হল উবুন্টুর আপডেটের মাধ্যমে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়? আর ১২.০৪ থেকে ১২.১০ এ আপডেট করলে কি কার্নেলও আপডেট হবে?
প্রতি আপডেটের মাধ্যমে নতুন নতুন কিছু ফিচার পাবেন। আর কার্নেল যদি নতুন ভার্সন রিলিজ করা হয় তবে সেটাও আপডেটেড হবে।
ভাই আমি উবুন্টু ১২।০৪ ইন্সটল দিয়া তো বিপদে আছি ইন্টারনেট কানেকশন নিচ্ছে না কি করি বলেন তো আমি ল্যান লাইন দিয়ে বাংলা বিলাই এর ইনডোর মোডেম ইউজ করছি cable unplug বলছে আগের ভার্সন টা কোনো প্রব্লেম ছিলো না । আসলে উবুন্টুর কোনো মজাই উপভোগ করতে পারছি না । যদি একটু সমাধান দিতেন আমার অনেক উপকার হতো । মেইল rejwanhuq@gmail.com
আমি আসলে বাংলালায়ন ব্যবহার করিনা, তাই এটার সমাধান আমার কাছে নেই বলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত! তবে আপনি উবুন্টু বাংলাদেশের ফেসবুক গ্রুপে সমস্যাটি জানাতে পারেন।
আপনার লেখা গুলো পড়ে ভাল লাগল। আমার কিছু সমস্যার সমাধান পেলাম। আমার একটি প্রশ্ন ছিল, উইন্ডোজের মত কি একটি ডাইভ ফরমেট দিয়ে উবুন্ট ইন্সটল করা সম্ভব কি? আমার ডেস্কটপে মোট ৩ টি পার্টিশন আছে।
আদনান ভাই, Plz help me, আমি উবুন্টু (ubuntu-11.10-desktop-i386) ইন্সটল korte parchi na…উবি দিয়ে ইন্সটল korar por পিসি রিবুট হলে উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেম কে বেছে nile cry (hd 0, 0 ): NTFS5 error: “prefix” is not set show korche…. আমি ki korbo?
Please check your email for the solution…
ধন্যবাদ। খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।
লেখকে ধন্যবাদ তা খুবই গুরুত্ব পূর্ন পোস্টটির জন্য। আমার কিছু সমস্যার সমাধান পেলাম। ধন্যবাদ
Tp Link 722 Install করবো কি ভাবে
আপনি টার্মিনালে গিয়ে নিচের কমান্ডটি রান করুন :
wget http://mirrors.kernel.org/ubuntu/pool/main/l/linux-firmware/linux-firmware_1.167_all.deb ; sudo dpkg -i linux*.deb
Canon Lbp6000 printer kivabe install korbo? ami new ubuntu user.
আমি প্রথমে https://www.nerdean.com/1077/ এই সাইট থেকে গাইড ফলো করেছিলাম, কিন্তু সব কিছু পরিষ্কার ছিলো না, অর্থাৎ বুঝতে অনেক সমস্যা হয়েছিলো, কিন্তু আপনার লেখা পাওয়ার পর এখন সব পানির মত ক্লিয়ার লাগতেছে 😀