Avro is in Linux!

Probably the most popular Bangla writing software Avro Phonetic is now available for Ubntu. For a long time, many linux users of Bangladesh were expecting this great news. Though there is a semi-phonetic writing tool in Ubuntu named Probhat, but still that is not considered as complete replacement of Avro.

Avro running in Linux Mint 7
Avro running in Linux Mint 7

Scim-avro, the open source edition of Avro Phonetic typing system in Linux, works as an IMEngine (plug-in) of scim (Smart Common Input Method). Scim is delivered now a day with most of the major Linux distributions, so the installation is really simple. Upto now the binary package only for Ubuntu 9.04 (32 bit) desktop edition is released. Within a very short time the source code will be available, so that you can compile it in any Linux distribution you are using.

The installation is really simple. And right now I am using it in my laptop. And it works fine except some minor bugs. But  keep in mind that it is still in beta. So the final edition will be error free.

For more information please visit here.

অবশেষে লিনাক্সে অভ্র আসিলো!

কোমলমতি এই নাদানের মরা কান্নায় বোধকরি অবশেষে অভ্র জনকের ধ্যান ভাঙ্গিল। তিনি অভ্রকে লিনাক্সের পরিসরে আনিবার জন্য উঠিয়া পড়িয়া লাগিয়াছিলেন। তারই ফলস্বরূপ বারোখান ঘন্টক পূর্বে সকল বাধা অতিক্রম করিয়া লিনাক্সের মহিমান্বিত জগতে অভ্র প্রবেশ করিল। লিনাক্স ব্যবহারকারিগনদের নিকট এই সংবাদ যেন ভাদ্র মাসের সুপরিচিত আউলাটক্কা গরমের মধ্যে ভারিবর্ষনের ন্যায় সুসংবাদের জলধারা স্বরূপ বর্ষিত হইয়াছে। লিনাক্স অনুরাগীগন অদ্য হইতে অভ্রের জাদুকর স্পর্শ লিনাক্সে চাখিয়া দেখিবার সুযোগ পাইবেন।

আপাতত ইহা কেবলমাত্র উবুন্টু ৯.০৪ এবং লিনাক্স মিন্ট ৭ এ পরীক্ষা করা হইলেও অতি শীঘ্রই ইহা অন্যান্য লিনাক্সের জন্য মুক্ত করা হইবে।

পরিশেষে যাহারা ইহা চাখিয়া দেখিতে চান তাহারা দয়া করিয়া এইখানে একটিবার ভ্রমন করিয়া আসুন।

লিনাক্স মিন্টে হড়বড় করিয়া চলিতেছে অভ্র!
লিনাক্স মিন্টে হড়বড় করিয়া চলিতেছে অভ্র!

উবুন্টুকে দিন ম্যাকের চেহারা!

এবার ম্যাকের দৃষ্টিনন্দন ডেস্কটপ থিমকে এবার আনতে পারেন আপনার উবুন্টু বা মিন্টে। নিচের ছবি দুটো দেখুন। প্রথমটা আমার ল্যাপির (উবুন্টু ৯.০৪), দ্বিতীয়টা আমার পিসির (যেটাতে আছে লিনাক্স মিন্ট ৭)।

Continue reading উবুন্টুকে দিন ম্যাকের চেহারা!

লিনাক্স সমস্যাময়! আসলেই কি তাই?

অনেককেই বলতে শোনা যায় যে “…আর বলেন না ভাই, লিনাক্সে কয়েকদিন ছিলাম, খুবই ভেজালের জিনিস, এত্ত কঠিন যে বহুত সমস্যা হয়। পরে আবার উইন্ডোজে ফেরত আসছি…“। এই “বহুত সমস্যাটা” আসলে কি? এতই যদি সমস্যা হয় তাহলে পৃথিবীর তাবৎ সার্ভারগুলো লিনাক্সে চলতনা। এমনকি খোদ মাইক্রোসফটও তাদের সার্ভার লিনাক্সে চালাতোনা। ভাবছেন ভুল পড়ছেন? নাহ, আপনি ঠিকই পড়েছেন, মাইক্রোসফট নিরাপত্তার জন্য তাদের নিজেদের সার্ভারের বদলে লিনাক্সের সার্ভার ব্যবহার করে! তাহলে চিন্তা করে বলুনতো আসলেই কি লিনাক্স খুবই সমস্যাময়?
Continue reading লিনাক্স সমস্যাময়! আসলেই কি তাই?

বোকাসোকা প্রশ্ন!

মাত্র লিনাক্স ব্যবহার করা শুরু করেছি, তখন বলতে গেলে এক্কেবারে কিছুই জানিনা। অজ্ঞতার কারনে অনেক অপরিপক্ক প্রশ্ন মাথার মধ্যে আসে যেগুলো হয়ত বাঘা বাঘা লিনাক্সবোদ্ধাদের কে জিজ্ঞেস করলে বাঁকা হাসি দিবে! তারপরও তো জানতে হবে, অন্তত নিজের তাগিদেই। তাই মাঝে মধ্যেই আমার এইসব বোকা-সোকা প্রশ্নগুলো নিয়ে ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাটি করতাম, এখনো অবশ্য করি। মাঝমধ্যে পেয়ে যাই, কখনো বা লিঙ্কের সাগরে তলিয়ে যাই, কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই এত কাঠখোট্টা-টেকি কথা থাকে যে আমার মত নাদান লিনাক্স-ইউজাররা কঠিনভাবে ভড়কায় যায়। তবে আমি ভড়কায় গেলেও চেষ্টা থামাইনা, কারন আমাকে লিনাক্সের জ্ঞান নিতে হবে, শাস্ত্রে বলা আছে জ্ঞান নিতে সুদূর চীন পর্যন্ত যেতে হবে, কিন্তু চৈনিক সাইটগুলাতে চৈনিক ভাষা ব্যবহার করায় কাজটা আমার জন্য আরো জটিল হয়ে গেছে!

যাই হোক সেই নাদান মনের বোকা বোকা সেসব প্রশ্ন নিয়েই আমাদের প্রযুক্তি ফোরামে বিভিন্ন পোস্ট দিতাম। ভয়ে ভয়ে থাকতাম আমার এইসব হাবিজাবি প্রশ্ন শুনে না আবার তারা আমাকে কঠিন ঝাড়ি দেয়! কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে ফোরামের লিনাক্সবোদ্ধারা আমাকে এ ব্যাপারে প্রচন্ড সাহায্য করা শুরু করলেন। তাই ভাবলাম সেসব পোস্ট নতুন লিনাক্স ব্যবহারকারিদের সাথে ভাগাভাগি করি, নতুনদের বেশ উপকারে আসবে।

পোস্টগুলো নীচে লিঙ্কাকারে দেয়া হল। এইসব লিঙ্কে ক্লিক করলে আপনি আমাদের প্রযুক্তি ফোরামে সংশ্লিষ্ট পোস্টে চলে যাবেন।

উবুন্টু ৯.০৪ সহায়িকা (উবুন্টু বাংলাদেশ)

অনেকদিন থেকে বাংলায় উবুন্টু চলতি ভার্সনের জন্য একটা ভাল টিউটোরিয়াল খুঁজছেন? ভাবছেন, অমুক বন্ধুকে একটা বাংলা টিউটোরিয়াল দিতে পারলে ভাল হত? কিংবা ভাল টিউটোরিয়াল না পেয়ে উবুন্টুটা একলা একলা ইনস্টল করা সাহস পাচ্ছেন না? তবে এইবার বোধহয় আপনার অপেক্ষার পালা ফুরোলো। Continue reading উবুন্টু ৯.০৪ সহায়িকা (উবুন্টু বাংলাদেশ)

একটি বর্ষাপ্লাবিত দিন!

বাংলাদেশে এসে অনেকদিন পর কুকুর-বিড়াক টাইপের মুষলধারে বৃষ্টি দেখলাম। কথা নাই বার্তা নাই রাত বারটার দিকে তুমুল বৃষ্টি শুরু হল। ভ্যাপসা গরমের পর বৃষ্টি বেশ ভালোই লাগলো। রাতে আরামে ঘুমানো যাবে চিন্তা করেই বিছানায় চলে গেলাম! তাছাড়া আবার পরদিন আমার পুরনো কর্মক্ষেত্রে প্রাক্তন কলিগদের সাথে দেখা করার কথা। তাই এমন বৃষ্টির রাতে ঝরঝরে ঘুম হওয়াটা বেশ জরুরি ব্যাপার।

পরদিন সকালে সকাল আটটার দিকে ঘুম ভাঙলো। বাইরে তখনো বৃষ্টি হচ্ছে! একটানা বৃষ্টি হচ্ছে নাকি মাঝে বন্ধ হয়ে আবার শুরুর হয়েছে বোঝার কোন উপায় নাই। বন্ধ হয়ে থাকবে হয়তো, কারন টানা বৃষ্টি বাংলা দেশে দেখিনা বহুদিন। ছোটবেলায় এমন বৃষ্টি নামতো যে স্কুল ছুটি করে দেয়া হত, ঐদিনকে বলা হত রেইনি ডে। সেসময় ঝুম বৃষ্টি হলেই দোয়া পড়তাম যেন স্কুল বন্ধ ঘোষনা করে! সেরকম বৃষ্টি দেখিনা অনেক বছর। এইসব হাবিজাবি ভাবতে ভাবতে দেখি আম্মু চলে এসেছে। প্রতিদিন সকালে ছোট বোনকে কলেজে দিয়ে আম্মু বাসায় চলে আসে। তবে আজকে ব্যতিক্রম, সঙ্গে দেখি বোনও চলে এসেছে? কাহিনী কি! পরে শুনি আজকে ওদের স্কুলে রেইনি ডে!

ছবিটি ২৯ শে জুলাইয়ের প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠা ছাপা হয়।

আম্মুর কাছেই প্রথম শুনলাম যে ঢাকার রাস্তা ঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে! যেই ধানমন্ডি সহজে ডুবেনা সেটা পর্যন্ত পানিতে থইথই করছে, ধানমন্ডি লেক পানিতে টইটুম্বুর! বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন খবর পেতে লাগলাম- সাতাশ নম্বরে রাপাপ্লাজার সামনে নাকি মাথার উপর দিয়ে পানি যাচ্ছে, মানুষজন লম্বা নিঃশ্বাস নিয়ে ডুব সাঁতার দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছে, রাস্তা ঘাটে গাড়িগুলো সব অচল হয়ে পড়ে আছে, কোন কোন জায়গায় নাকি গাড়ির ছাদ পর্যন্ত পানিতে ডুবে গেছে- আরো কত কি! যাই হোক সব শুনেটুনে মনে হল আজকে সংগত কারনেই আর পুরনো কর্মস্থল পরিদর্শনে যাওয়া হবে না। শরীফ ভাইকে ফোনে জানালাম যে আসতে পারছিনা, ঢাকার অবস্থার বর্ননা দিলাম! বেচারা ঘুম ঘুম চোখে কি শুনল কে জানে তবে বেশ খুশিই হল মনে হল, একটা টানা ঘুম দিতে পারবে অন্তত।

বাসায় বড়মামা ফোন দিল, মালিবাগে আমার নানুবাড়ির একতলায় হাঁটু পানি। এইটা একটু ভয়ঙ্কর ব্যাপার, মালিবাগ এলাকাটা এমনিতেই একটু নিচু, তাই বৃষ্টি হলে পানি জমে যাওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার। সেই পানি ঠেকাতে ঘরেরে সামনে এবং গেটের সামনে ইট সিমেন্ট দিয়ে সাত-আট ইঞ্চি উঁচু ছোটখাট বাঁধ দেয়া হয়েছিল। সেই বাঁধ টপকে পানি ঢুকে পড়েছে। পানি উঠার প্রথম পর্বে একতলায় নাকি পানি সেচার কাজ হচ্ছিল, এখন বাইরের পানি আর ঘরের পানির লেভেল এক হয়ে যাওয়াতে সেই কাজ আপাতত বন্ধ!

এরপর ফোন দিল মিনহাজ ভাই, তার বাসায়ও নাকি হাঁটু পানি! এইবার ভালো বিচলিত হলাম, যতদূর জানি এই লোক থাকে তিনতলায় বা চারতলায়, অর্থ্যাৎ ছাদের ঠিক নিচের ফ্লোরেই। তারমানে কি এতই বৃষ্টি হল যে তার বাড়ির একতলা দোতলা ডুবে গিয়ে তিনতলার ফ্লোরও ডুবিয়ে দিয়েছে! পরে জানলাম খবর অন্য, উনাদের ছাদের পানি জাবার পাইপ ব্লকড হয়ে যাওয়ায় ছাদের সব পানি সিঁড়ি দিয়ে তাদের বাসায় চলে এসেছে!

ঢাকার ষাট বছরেরে ইতিহাসে নাকি সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে সেদিন, ৩৩০ মিলিলিটার! দশ ঘন্টার সেই বৃষ্টি হলে ঢাকা হয়ে যায় একটা বড়সর লেক – কোন ছাগল যে ঢাকাকে আধুনিক শহর নাম দিয়েছিল! টিভি আর খবরের কাগজে দেখলাম চিরাচরিত সেই দৃশ্য- সিটি কর্পোরেশন দোষ দিচ্ছে ওয়াসার ঘাড়ে আর ওয়াসা দিচ্ছে সিটি কর্পোরেশনের ঘাড়ে। অথচ জলাবদ্ধতা নিয়ে কারো কোন মাথা ব্যাথা নাই- যেন এইটা তাদের কাজ না! অশিক্ষিত মূর্খ একেকটা সরকার আর তাদের গবেট পা চাটা সরকারি লোকগুলোর পাল্লায় পড়ে স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরেও দেশ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে ভাবতে বসলে গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠে। হয়তোবা আজ থেকে আরো চল্লিশ বছর পর ইতিহাস বইয়ে লেখা থাকবে “দক্ষিন এশিয়ায় বাংলাদেশ নামে একটা দেশ ছিল যার অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে কেটেকুটে খেয়ে ফেলে পুরো বিলুপ্ত করে ফেলেছে”!

Now I am in Linux!

ubuntu_tux

At last I’ve shifted to Linux! I’ve removed the Windows XP completely from my laptop and installed Ubuntu there. From now officially I am a Linux user. 🙂

My laptop is running like hell, I’ve not seen such speed for last several months. At first I was little bit worried whether I would able to connect to internet. But to my surprise, Ubuntu detected my LAN card and wireless port automatically! More over it automatically installed all the drivers of my Dell Inspiron!

At the first sight I fell in love with it. And now I am totally into it! I’ve no intention to move into Windows again (as I’ve gotten rid of my gaming addiction).

Long live Open Source!