কোমলমতি এই নাদানের মরা কান্নায় বোধকরি অবশেষে অভ্র জনকের ধ্যান ভাঙ্গিল। তিনি অভ্রকে লিনাক্সের পরিসরে আনিবার জন্য উঠিয়া পড়িয়া লাগিয়াছিলেন। তারই ফলস্বরূপ বারোখান ঘন্টক পূর্বে সকল বাধা অতিক্রম করিয়া লিনাক্সের মহিমান্বিত জগতে অভ্র প্রবেশ করিল। লিনাক্স ব্যবহারকারিগনদের নিকট এই সংবাদ যেন ভাদ্র মাসের সুপরিচিত আউলাটক্কা গরমের মধ্যে ভারিবর্ষনের ন্যায় সুসংবাদের জলধারা স্বরূপ বর্ষিত হইয়াছে। লিনাক্স অনুরাগীগন অদ্য হইতে অভ্রের জাদুকর স্পর্শ লিনাক্সে চাখিয়া দেখিবার সুযোগ পাইবেন।
আপাতত ইহা কেবলমাত্র উবুন্টু ৯.০৪ এবং লিনাক্স মিন্ট ৭ এ পরীক্ষা করা হইলেও অতি শীঘ্রই ইহা অন্যান্য লিনাক্সের জন্য মুক্ত করা হইবে।
পরিশেষে যাহারা ইহা চাখিয়া দেখিতে চান তাহারা দয়া করিয়া এইখানে একটিবার ভ্রমন করিয়া আসুন।
জানিয়া শুনিয়া বুঝিয়া প্রীত হইলাম 😀
তানিম ভাই, লিনাক্স তো ইউজ করা হয় না, তাই এইটার আবশ্যকতার ভয়াবহতাও উপলব্ধি করি নাই কোনদিন 🙂
আমাকে ইংরেজি ব্লগিং এ স্বাগতম জানাবেন না? 😉
দেখি, লিনাক্সে আমি কেন আসলাম সেটা নিয়ে একটা পোস্ট দিব ভাবছি। কারন সবারই একটা ভুল ধারনা যে লিনাক্স অতি কঠিন জিনিস! বরং ব্যাপারটা উল্টো। লিনাক্সের যে ডিস্ট্র আমি ব্যবহার করি সেটা হল উবুন্টু। উবুন্টু আসলে উইন্ডোজের চেয়েও সোজা, কোন ভাইরাস নাই, পিসি হ্যাং বা স্লো কোনটাই হয়না, মাস কয়েক পর পর উইন্ডোজের মত ইণ্সটলেশনের ঝামেলা নাই, চুরি করা জিনিস ব্যবহার করতে হয়না (যেকারনে আমাদের বদনাম বেশি)। সবচেয়ে বড় কথা, আমি আমার সব কাজ উবুন্টু দিয়ে করতে পারি।
আমার বাংলা লেখার হাতেখড়ি অভ্র দিয়ে। লিনাক্সের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে লিনাক্সে পুরোপুরি শিফট করার পর এর অভাব হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছিলাম। লিনাক্সে অভ্র আনার জন্য বহু জাযগায় চিল্লাচিল্লি করেছিলাম। অবশেষে লিনাক্সে অভ্র আসাতে নিজেকে কিছুটা মনে হলেও সফল মনে হচ্ছে।
স্বাগতম জানালাম 😉
thank you for something like that really helpful