উবুন্টুর লাইভ সিডি চালিয়ে বা উবুন্টু ইন্সটল করে আপনি টের পেলেন আপনিতো ডেস্কটপের কিছুই বুঝছেননা! উইন্ডোজে যেখানে নীচে একটা টাস্কবার থাকে সেখানে উবুন্টুতে উপরে একটা টাস্কবার। তার উপর টাস্কবারে কোন স্টার্ট বাটন নেই! কোত্থেকে শুরু করবেন কোন কূল কিনারা পাচ্ছেননা, পুরোটাই অচেনা লাগছে, তাই না! চলুন তাহলে অচেনা ভাবটা কাটিয়ে উবুন্টুর ডেস্কটপের সাথে পরিচিত হয়ে দোস্তি করে ফেলি।
উবুন্টুর ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্টের হচ্ছে ইউনিটি (Unity), যা কীনা আরেকটি ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট গ্নোম (GNOME) এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও আরো কিছু ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট ব্যবহার করা হয় এবং ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্টের উপর নির্ভর করে উবুন্টুর বিভিন্ন নামের (কুবুন্টু, জুবুন্টু, লুবুন্টু) সংস্করণ রয়েছে। এ লেখাটিতে বিভিন্ন ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট নিয়ে আলোচনায় যাচ্ছিনা। ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে এই লেখাটি (লিংক) পড়ুন। এ লেখায় কেবল উবুন্টুর ডিফল্ট ডেস্কটপ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থাৎ আপনি উবুন্টু ইন্সটলের পর কিংবা উবুন্টুর লাইভ সিডি চালানোর পর মনিটরে যে ডেস্কটপ আসে সেটাই এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
যখন আপনি প্রথমবারের মত উবুন্টু ইন্সটল করেন তখন উপরের ছবির মত একটা ডেস্কটপ পাবেন। খেয়াল করলে দেখবেন যে এতে দুটো অংশ রয়েছে – একটি উপরের প্যানেল, আরেকটি বাম পাশের লঞ্চার। উপরের প্যানেলকে অনেকটা উইন্ডোজের টাস্কবারের সাথে তুলনা করা যায়, যেখানে তারিখ-সময় থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সব তথ্যই প্রদর্শন করা হয়। আসুন এবার আমরা প্যানেল ও লঞ্চারকে আরেকটু বিশদভাবে দেখি।
প্যানেল ও লঞ্চার
প্রথমে প্যানেল দিয়েই শুরু করি। প্যানেলকে মোটামুটি চারটা ভাগে ভাগ করা যায়। একেবারে ডান পাশে সেশান মেন্যু, তার বামপাশে মি মেন্যু। মি মেন্যুর বামপাশে বড়সর অংশ জুড়ে নোটিফিকেশান এরিয়া। আর স্ক্রিনের একেবারে বাম পাশে রয়েছে উইন্ডো টাইটেল।
- সেশন মেন্যুতে মূলত শাটডাউন-লগআউট কিংবা কম্পিউটারের বিভিন্ন সেটিংগসের অপশনগুলো থাকে। সেই সাথে সফটওয়্যার আপডেট কিংবা কম্পিউটার স্টার্টআপের সময় কি কি সফটওয়্যার স্বয়ক্রিভাবে চালু হবে – সেসব নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা থাকে।
- মিমেন্যু থেকে যেকোন ইউজারে খুব সহজেই সুইচ করা যায়। তাছাড়া যেকোন ইউজারের অ্যাকাউন্টকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
- নোটিফিকেশান এরিয়াতে বেশ কিছু মেন্যু থাকে। তারিখ ও সময় দেখানো কিংবা পরিবর্তন করার জন্য একটা ঘড়ি ও ক্যালেন্ডার রয়েছে এতে। সাউন্ড কিংবা মিউজিক প্লেয়ার কন্ট্রোল করার জন্য সাউন্ড মেন্যু রয়েছে। ইন্টারনেটে সংযোগ হবার জন্য রয়েছে নেটওয়ার্ক মেন্যু। আর বিভিন্ন সামাজিক সাইটের স্ট্যাটাস-ম্যাসেজ কিংবা ইমেইল চেক করার জন্য রয়েছে ম্যাসেজ মেন্যু। নোটিফিকেশান এরিয়ার মেন্যুগুলোর একটা সারসংক্ষেপ ছবি নিচে দেয়া হলঃ
একেবারে বাম পাশের উইন্ডো টাইটেল দেখাবার জায়গাটিতে যেই অ্যাপ্লিকেশন চলছে তার নাম প্রদর্শিত হয়। তবে এখানেও কিছু ব্যাপার স্যাপার আছে।
- যদি কোন অ্যাপ্লিকেশন (যেমন ধরুন ফাইল ব্রাউজার) ওপেন করেন এবং সেটা যদি ম্যাক্সিমাইজ অবস্থায় না থাকে তবে নিচের ছবির মত দেখবেন যে টপ প্যানেলের একদম উপরে বাম পাশে অ্যাপ্লিকেশনটির নাম দেখাচ্ছে (এক্ষেত্রে Home Folder)। খেয়াল করুন যে অ্যাপ্লিকেশনটির উইন্ডোর বাম পাশে ক্লোজ-মিনিমাইজ-ম্যাক্সিমাইজ বাটন রয়েছে (উইন্ডোজে যেটা ডান পাশে দেখানো হয়)।
- হয়ত লক্ষ্য করেছেন যে অ্যাপ্লিকেশনটির কোন মেন্যুবার নেই। চিন্তার কিছু নেই – মাউস কার্সরকে টপ প্যানেলের উপর নিয়ে গেলেই মেন্যুবার দেখতে পাবেন। অর্থাৎ মেন্যুবার প্রতিটা অ্যাপ্লিকেশনের সাথে আলাদা আলাদাভাবে না থেকে, একটা কমন জায়গায় থাকে। একাধিক অ্যাপ্লিকশন চালু থাকলে, যে অ্যাপ্লিকেশনকে ক্লিক করবেন (বা অ্যাক্টিভেট করবেন) সেটার মেন্যুবারই টপ প্যানেলে দেখা যাবে।
- আর যদি অ্যাপ্লিকেশনটি ম্যাক্সিমাইজ অবস্থায় থাকে তবে খেয়াল করে দেখুন যে ক্লোজ-মিনিমাইজ-ম্যাক্সিমাইজ বাটনগুলো হাওয়া হয়ে গিয়েছে! ভয় পাবার কিছু নেই। নিচের ছবির মত কার্সরটা টপ প্যানেলে নিলেই ক্লোজ-মিনিমাইজ-ম্যাক্সিমাইজ আর মেন্যুবার ফেরত পাবেন।
এবার আসি লঞ্চার নিয়ে। স্ক্রিনের বাম পাশে লম্বালম্বি করে দাঁড়িয়ে থাকা জিনিসটাই হচ্ছে লঞ্চার। এটা দেখতে পাশের ছবির মত। যেকোন অ্যাপ্লিকেশনকে দ্রুত চালু করার জন্য তার একটা শর্টকাট লঞ্চারে যোগ করা যায়। তাছাড়া যেসব অ্যাপ্লিকেশন চালু আছে তার একটা আইকন লঞ্চারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে যায়। সেসব আইকন ক্লিক করে এক অ্যাপ্লিকেশন থেকে অন্য অ্যাপ্লিকেশনে খুব সহজেই সুইচ করা যায়।
লঞ্চারের সবচেয়ে উপরের উবুন্টুর লোগো ওয়ালা বাটনটির নাম ড্যাশ বাটন। কেউ কেউ এটাকে উবুন্টু বাটন বা হোম বাটনও বলে থাকে। এটাই একজন ব্যবহারকারীর জন্য উবুন্টু নিয়ন্ত্রনের মূল কেন্দ্র। এটাকে উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনের সাথে তুলনা করা যায়। যেকোন অ্যাপ্লিকেশন খোলা, প্রয়োজনীয় কোন কিছু সার্চ করা কিংবা কম্পিউটার ব্যবহারের পুরনো কোন হিস্ট্রি দেখা – ইত্যাদি সব কিছু এখানে ক্লিক করেই করতে হয়।
লঞ্চারের সবচেয়ে নিচের বাটনটা হচ্ছে ট্র্যাশ, যার কাজ উইন্ডোজের রিসাইকেল বিনের মত, অর্থাৎ কোন কিছু ডিলিট করলে সেটা ট্র্যাশে গিয়ে জমা হয়। উবুন্টু বাটন আর ট্র্যাশের মাঝে যা আছে তার সবই হচ্ছে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের শর্টকাট। যেকোন শর্টকাট ক্লিক করলে সেই অ্যাপটা চালু হয়ে যাবে। এসব শর্টকাট আপনি নিজের ইচ্ছেমত যোগও করতে পারেন, আবার বাদও দিতে পারেন। এদের মধ্যে হোম ফোল্ডারটা হচ্ছে খুবই দরকারি। হোম ফোল্ডারে ক্লিক করলে উবুন্টুর ফাইল ব্রাউজার ওপেন হবে – যা দিয়ে আপনি আপনার ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারবেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, হোম ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করলেই নিচের মত একটা সাব মেন্যু ওপেন হবে, যেখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় যেকোন ফোল্ডারে সহজেই চলে যেতে পারবেন। প্রায় সব অ্যাপ্সের ক্ষেত্রেই অবশ্য রাইট ক্লিকে এই সাবমেন্যু কাজ করে।
কোন অ্যাপ্লিকেশন চালু থাকলে নিচের ছবির মত লঞ্চারে তার আইকনের পাশে বিভিন্ন ধরণের ত্রিভুজ দেখা যায়। একেক ধরণের ত্রিভুজের অবশ্য একেক মানে।
উপরের ছবির একেবারে বামপাশে ফায়ারফক্সের আইকনটিতে মাত্র একটি ত্রিভুজ দেখা যাচ্ছে, এর মানে হচ্ছে আপনার কম্পিউটারে ফায়ারফক্স অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করা হয়েছে। কিন্তু আপনি এখন অন্য কোন অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে কাজ করছেন। মাঝখানের ছবিতে দুটো ত্রিভুজ দেখা যাচ্ছে – এর মানে হচ্ছে আপনি ফায়ারফক্সই এই মুহুর্তে ব্যবহার করছেন। পরের ছবিতে ত্রিভুজটির ভেতরের অংশটি ফাঁকা – যার মানে হল ফায়ারফক্স চালু আছে ঠিকই কিন্তু অন্য কোন ওয়ার্কস্পেসে রয়েছে সেটা, আপনি যে ওয়ার্কস্পেসে কাজ করছেন সেখানে নেই। ওয়ার্কস্পেস কি জিনিস সেটা নিয়ে আইডিয়া যদি না থাকে তবে এতটুকু খালি মনে রাখুন, উবুন্টুতে ভার্চুয়ালি একাধিক ডেস্কটপ ইউজ করা যায় – এই ভার্চুয়াল ডেস্কটপগুলোকেই ওয়ার্কস্পেস বলা হয়। এই পোস্টের দ্বিতীয় ছবিটা দেকুন, সেখানে লঞ্চারে “ওয়ার্কস্পেস সুইচার” বলে একটা আইকনকে দেখানো আছে সেখানে ক্লিক করলেই ব্যাপারটা আরো ভালো করে বুঝতে পারবেন বলে আশা করি।
ড্যাশ
এবার আমরা আবার ড্যাশ বাটনে ফেরত যাব। আগেই বলেছি যে এই ড্যাশ বাটনই হচ্ছে একজন ব্যবহারকারীর জন্য উবুন্টু নিয়ন্ত্রনের মূল কেন্দ্র। উইন্ডোজে স্টার্ট বাটন যে কাজ করে, উবুন্টুতে ড্যাশ বাটন সে কাজটি করে। ড্যাশ বাটনে ক্লিক করলে নিচের ছবির মত যে জিনিসটা ওপেন হবে তার নাম হচ্ছে ড্যাশ। অর্থাৎ সহজ কথায় ড্যাশ বাটনে ক্লিক করলেই ড্যাশ ওপেন হবে!
যেকোন সময় এই ড্যাশ বন্ধ করতে চাইলে উপরের বাম পাশের লাল রঙের ক্লোজ বাটনে ক্লিক করলেই হবে। তো কী আছে এই ড্যাশে? আসলে প্রশ্নটা উটো হবে – কী নেই এখানে! ড্যাশের একেবারে উপরে রয়েছে একটা সার্চ বার। এখানে টাইপ করে আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফাইল বা অ্যাপ্লিকেশন নিমিষেই খুঁজে বের করতে পারেন। তাছাড়াও ড্যাশে আপনি পাচ্ছেন রিসেন্টলি ব্যবহার করা বিভিন্ন অ্যাপ্স ও ফাইলের তালিকা। ড্যাশের একেবারে নিচে কয়েকটি আইকন রয়েছে – এগুলোকে বলা হয় লেন্স। লেন্সকে অনেকটা ব্রাউজারের নতুন ট্যাবের সাথে তুলনা করা যায়, তবে এর ব্যাপ্তি আরো বিশাল। ডিফল্টভাবে ড্যাশে পাঁচটা লেন্স থাকে (তবে ইচ্ছে করলে বিভিন্ন কাজের জন্য আরো লেন্স ইন্সটল করা যায়), এগুলো হলঃ
- ড্যাশ লেন্সঃ যেখানে আপনি এখন রয়েছেন। এখানে ক্লিক করলে অন্য যেকোন লেন্স থেকে সবসময় ড্যাশেই ফেরত আসবেন।
- অ্যাপ্স লেন্সঃ সকল অ্যাপ্লিকশনে তালিকা এই লেন্সে থাকে।
- ফাইল লেন্সঃ আপনার সকল ফাইলের তালিকা এই লেন্সে থাকে।
- মিউজিক লেন্সঃ আপনার পিসির সকল গান বা অডিও ফাইলের তালিকা এখানে থাকে।
- ভিডিও লেন্সঃ আপনার পিসির সকল ভিডিও ফাইলের তালিকা এখানে থাকে।
অ্যাপ্স লেন্সে গেলে আপনি নিচের মত সকল অ্যাপ্লিকেশনের তালিকা পাবেন।
Installed অংশে যেসব অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল হয়ে আছে তার একটা তালিকা পাবেন। আরো ভালোভাবে খুঁজতে চাইলে উপরের ডান কোনার Filter Results অপশনটি ব্যবহার করুন। এই অপশনে ক্লিক করলে লেন্সে নিচের ছবির মত বিভিন্ন ক্যাটাগরির একটা তালিকা আসবে, যা থেকে আপনি সহজেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী যেকোন অ্যাপ্লিকেশন খুঁজে বের করতে পারবেন।
হাড
যদি আপনি মাউসের চেয়ে কিবোর্ড নিয়ে কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ তবে হাড (HUD – Heads Up Display) আপনার জন্য খুবই দরকারি একটা জিনিস। হাড “কী জিনিস” না বলে বরং বলি যে এটা কিভাবে কাজ করে – তাহলে এটার সুবিধাটুকু খুব সহজেই বুঝে যাবেন। ধরুন আপনি ফায়ারফক্সে কাজ করছেন। আপনি হয়তো কোন কারণে File মেন্যু ভিজিট করতে চান। এখন আপনি যা করবেন তা হল আপনাকে মাউস পয়েন্টারটাকে File মেন্যুতে ক্লিক করতে হবে, তারপর মেন্যু থেকে আপনার কাজের অপশনটি নিয়ে পরবর্তী কাজ করবেন। এই কাজটা খুব সহজেই হাড ব্যবহার করে করা যায়। যদি আপনি এই কাজে হাড ব্যবহার করতে চান তবে প্রথমেই Alt চাপুন, দেখবেন যে আলাদা একটা কমান্ড টাইপ করার জন্য একটা টেক্সট ফিল্ড চলে এসেছে। এবার সেই ফিল্ডে নিচের ছবির মত File লিখুন (কিংবা আপনার প্রয়োজনীয় যেকোন কাজের কথা লিখুন, যেমন – Copy, Print, Tab ইত্যাদি)। দেখবেন আপনার মেন্যু আপনার সামনে এসে হাজির হয়ে যাবে!
আগেই বলেছি এই পদ্ধতিটি শুধুমাত্র তাদের কাছেই ভাল লাগবে যারা কিবোর্ড ব্যবহার করতে পছন্দ করেন।
তো এই হল উবুন্টুর ডেস্কটপ পরিচিতি। আশাকরি উবুন্টুর ডেস্কটপ দেখে যে পরিমান খাবি খেতেন এখন সেটা অনেকটুকুই কমে আসবে। শেষ করার আগে উবুন্টু ডেস্কটপ ব্যবহারের কিছু ট্রিক্স শিখিয়ে দিই।
- Alt ও Tab একসাথে চেপে ধরে রাখলে খুব সহজেই একটা চলন্ত অ্যাপ থেকে আরেকটা চলন্ত অ্যাপে সুইচ করতে পারবেন (এটা অবশ্য উইন্ডোজেও আছে)।
- সুপার কি (কিবোর্ডে Ctrl এর পাশে যে কি তে উইন্ডোজের লোগো বসানো থাকে সেটা) চেপে রাখুন কিছুক্ষণ, দেখবেন যে উবুন্টুতে ব্যবহার করা যায় এমন কিছু কিবোর্ড শর্টকাটের তালিকা নিচের ছবির মত দেখা যাবে।
- সুপার কি (Super Key) চেপে রাখুন। দেখবেন যে লঞ্চারে বিভিন্ন আইকনগুলোর উপর একটা করে নাম্বার বা অক্ষর দেখা যাচ্ছে। এবার যে অ্যাপটি চালু করতে চান, সুপার কি চেপে রাখা অবস্থাতেই সেই অ্যাপের উপর প্রদর্শিত নাম্বার বা অক্ষরটি চাপলে সাথে সাথেই সেই অ্যাপটি চালু হয়ে যাবে।
- সহজে ড্যাশ ওপেন করতে চাইলে সুপার কি চাপুন।
- সবগুলো চলন্ত অ্যাপ্স একসাথে দেখতে Super Key ও w একসাথে চাপুন।
- সবগুলো ওয়ার্কস্পেস একসাথে দেখতে Super Key ও s একসাথে চাপুন।
- যেকোন অ্যাপ্লিকেশনের মেন্যুবার দেখার জন্য Alt চেপে ধরে রাখুন, দেখবেন টপ প্যানেলে মেন্যু বার চলে আসবে।
আশা করছি টিপ্সগুলোও কাজে আসবে। ডেস্কটপের পরিচিতিও হল আবার মুফতে কিছু টিপ্সও চলে এল, এবার কিন্তু ডেস্কটপ ব্যবহারের পালা। এটা অবশ্য আপনাকেই করতে হবে। তাহলে ব্যবহার করতে থাকুন উবুন্টুর ডেস্কটপ।
চরম একটা লিখা 🙂
ধারাবাহিক ভাবে দিতে থাকুন কবে বলে লিনাক্সে নাম লিখিয়ে ফেলব 😉
ভাই অনেক ভালো হইছে। চালিয়ে যান।
An article with great details… well done. Thanks for sharing.
ব্যাপক
vai ke bole donnobad dibo bujtesi na….ato concepte clear kore kew post kore na…