Blog

Success of a Bangladeshi Scientist

A year after opening Coppin State University’s first nano technology research center, a Bangladeshi scientist and his research team are making history for simulating the most efficient solar energy cells in the world. Dr. Jamal Uddin, a Bangladeshi scientist, who is also a professor at Coppin State University, have modeled nearly four percent more efficient solar cells than Spectrolab, with his five undergraduate student researchers. Before his innovation, Spectrolab held the title for most cells simulated since 2006.

Dr. Jamal Uddin, Coppin State University

Coppin’s research includes creating cells that act as rechargeable batteries for night vision goggles used by soldiers at war. As of today, Coppin’s group has simulated 43.4 percent of solar cells for reusable energy. Dr. Uddin mentioned that his team utilized the metaphysics software COMSOL and the online software program PC1D to break the world record. He also said,

It is really fantastic and encouraging for our university to achieve such exciting results. It was a surprising discovery and now we are excited to proceed with further research in nanotechnology

Dr. Jamal Uddin and five additional student researchers will continue nanotech simulation with the hope of manipulating 50 percent of solar cells by December 2010. The university’s one-year-old Nanotechnology Research Center is a product of the $89,000 Maryland Technology Development Corporation (TEDCO) grant the school received July 2009. On Tuesday, October 26, 2010, the Coppin research team will present their findings to renowned nanotech scientists, scholars and visitors in the army research lab at Fort Detrick, Maryland.

Dr. Jamal Uddin completed his M.Sc. in Chemistry from Dhaka University, Bangladesh and achieved his Ph.D from Osaka University, Japan.


The above information is taken from the press release of Coppin State University.
Official website of Dr. Jamal Uddin.

Yeah… a clean sweep over the Kiwis!

And they did it! The Tigers did it. They completed a clean sweep over the Kiwis! They seal the deal with a 4-0 score and won the final day final one-day international! Hats off to you the Tigers!!

The Tigers! The Winners!! (Photo: The Guardian)

Rubel Hossain grabbed four wickets as Bangladesh completed a sweep with a thrilling three-run victory over New Zealand in the fifth and final one-day international on Sunday. The fast bowler finished with 4-25 off 9.3 sharp overs as New Zealand, chasing a 175-run target, were bowled out for 171 in the last over. Bravo Rubel! Bravo!

This is the first sweep ever for Bangladesh against any giant team. Bangladesh also secures the 8th place in the ICC rankings table along side the West Indies, achieving a total rating of 67. And we hope that, this is just the beginning… beginning of a new era of Bangladesh cricket team!!

Go ahead Tigers! Roar aloud! Show the world your new identity – the identity of a winner!

It’s Cricket! It’s Bangladesh!!

Congratulation Bangladesh Cricket team, more precisely – “THE TIGERS”! Thanks a lot for giving us an occasion to celebrate! Thank you Tigers!!

The whole nation enjoyed the lap of honor of the Tigers yesterday. Actually, it’s not often that Bangladesh get to perform a lap of honor, but yesterday after wrapping up a three-nil series win over the Kiwis, the Tigers fully deserved that! Not everyday Bangladesh play like the tigers, but this team seems to break that concept. What to say! Shakib Al Hasan, the skipper of Bangladesh team, smashed a magnificent 106 to steer Bangladesh to 241, then took 3 wickets within 54 runs and dismissed the Kiwis for 232. Not only him but also the whole team played marvelous. It looks like, the tigers are now more matured. They know how to win. After the fourth match, Bangladesh’s side is now 3-0 up in the five-match series. And we are looking forward to the very last match of the series, which will decide whether the Kiwis will be whitewashed or not.

We know you can win that match too! We know you can whitewash the Kiwis. So the Tigers, just do it and make us proud once again!


It seems that good news are kept on knocking the door of Bangladesh Cricket! Bangladeshi hard-hitter Tamim Iqbal outclassed all the world’s top cricketers, including some legends of the Game, to lead the list of Wisden Test Cricketer of the Year!

Congratulation Tamim!


The Wisden Cricketers of the Year are cricketers selected for the honor by the annual publication Wisden Cricketers’ Almanack.

Rejuvenation of my site & the binary day

It’s been a long time that, I am maintaining my sites and blogs. Yes… you are reading correctly, there is a S after the words SITE & BLOG. Which indicates that I do have multiple sites and blogs. Having multiple websites and managing all of them is really a tough task. I was trying to merge them all into one single site so that I can manage all of them smoothly and painlessly!

Well… It seems that now I got that chance! Thanks to Russell John and his company Trance Host for giving me that chance! Now I have my own domain… WWW.QUAIUM.COM ! I put our family site in the top domain (though I have no clue what to do with a family site), and took a sub domain for my site. And then did a tremendous(!) job to merge all of my websites and blogs in to this site. And thanks to Tareq Hasan, who helped to modify the theme for my site.

Now on, I have only one site, and that is ~ WWW.ADNAN.QUAIUM.COM. For the last couples of years, I used to write Bangla blogs under the pen-name “OVRONIIL”. At that time, I also had my own blogs both in English and Bangla (where I use my real name), my personal website (I did not use wordpress.com blog for my personal website, rather I used a free hosting service) and another Bangla blog under the pseudonym “OVRONIIL”. All of those sites and blogs are now merged in to one site. Which is really a great relief for me. That means I do not have to login 3/4 sites to manage and update them all. And which also means that from now on I’ll regularly maintain my blog (i’ll try my best). It seems that, at last, I’ve owned a home… my home!

So, dear reader, if you were a regular follower of my blog(s), now it is time to update your bookmark, replace those old URL(s) of my blogs/sites with this new one! If you were not a regular follower of any of my blogs then it is time to add my blog into your bookmark list!

By the way, did you notice that today is the binary day? October 10, 2010! Which represents 10.10.10! One, zero, one, zero… and so on. Guess what! A perfect day to announce my new BINARY ADDRESS!

Happy Binary day!


A little note: I started my first blog on October 2007, exactly 3 years ago!

 

কেন উবুন্টু ব্যবহার করবেন?

যারা নতুন লিনাক্সে আসেন তারা প্রথমেই যে সমস্যায় পড়েন সেটা হল লিনাক্সের শত শত ডিস্ট্রো থেকে কোনটা ব্যবহার করবেন? অবশ্যই আপনার প্রয়োজনমত যেটাকে সবচেয়ে কাজের মনে হয় সেটা ব্যবহার করবে। কারন একেকজনের প্রয়োজন একেকরকম, যিনি ভিডিও এডিটিং করেন তার কাজের সাথে যিনি প্রোগ্রামার তার কোন মিল নেই, এই দুজনের জন্য দরকারী সফটওয়্যারও তাই ভিন্ন হবে। তাই বিভিন্ন পেশার মানুষের প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে লিনাক্স ডিস্ট্রও বিভিন্ন রকম হয়। তবে যারা সাধারন ইউজার তাদের কাজের ধরণ কিন্তু মোটামুটি একই – লেখালেখি, ইন্টারনেট ব্রাউজ, গান শোনা, মুভি দেখা, গেম খেলা ইত্যাদি টুকটাক কাজই সবাই করে। এসব বিচারে সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে উপযোগী হচ্ছে উবুন্টু।

কেন উবুন্টু ব্যবহার করবেন- এই প্রশ্নের উত্তর যদি খুঁজতে বের হন তবে হাজার হাজার জবাব পাবেন। ইদানিংকার খুব জনপ্রিয় এই অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্সের কার্নেলের উপর তৈরি বলে সিকিউরিটি থেকে শুরু করে স্ট্যাবিলিটি পর্যন্ত লিনাক্সের সব ধরনের সুবিধাই এতে পাবেন। তাহলে কোন বৈশিষ্ট্য একে লিনাক্সভিত্তিক অন্যান্য ডিস্ট্রগুলো থেকে আলাদা করেছে? আসুন তাহলে এক ঝলক দেখে নেই।

উবুন্টু অন্যান্য ডিস্ট্রোর মত “কেবলই আরেকটা লিনাক্স”ডিস্ট্রো না। এটা ডেবিয়ানের মত শক্তিশালী ডিস্ট্রোর উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া একটি ডিস্ট্রো যার মূল স্লোগান হল “মানুষের জন্য লিনাক্স”। আক্ষরিক অর্থেই উবুন্টুকে সাধারন মানুষের ব্যবহারের জন্যই বানানো হয়েছে। এক সময় মনে করা হত খোঁচা খোঁচা দাড়ি গোঁফ ওয়ালা জিনিয়াস টাইপের লোকজন কীবোর্ডে খটাখট আওয়াজ করে লিনাক্স ব্যবহার করে। দিন এখন পালটে গেছে, সেই সাধারন ব্যবহারকারীদের জন্য কমান্ডের লিনাক্সের যুগ আর নেই। ডেস্কটপে লিনাক্স এসেছে অনেক বছর। আর সেই ডেস্কটপ লিনাক্সকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে উবুন্টু। উবুন্টু ব্যবহার করতে খুব আহামরি কোন কম্পিউটার জ্ঞানের দরকার নেই, – এতই সোজা এই অপারেটিং সিস্টেমটি। আর এর ইউজার ফ্রেন্ডলিনেসের কথা তো লিনাক্সের এখন সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট। উবুন্টুই একমাত্র লিনাক্স ডিস্ট্র যেটাকে মাইক্রোসফট সমীহ করে চলে, কারন বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, উবুন্টু ইউজার ফ্রেন্ডলিনেসের দিক থেকে উইন্ডোজের চেয়েও উন্নত।

সবচেয়ে সহজ ওএস ইন্সটলেশন পদ্ধতি সম্ভবত উবুন্টুর। খুবই ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেসে কেবল মাউস দিয়ে টিপে টিপে যে কেউ উবুন্টু ইন্সটল করতে পারবে মাত্র কয়েকটি  ধাপে। সফটওয়্যার খোঁজার জন্য গুগল নিয়ে ঘাঁটাঘাটির দরকার নাই। সফটওয়্যারের বিশাল রিপজিটরি আছে এতে, যেখানে হাজার হাজার ফ্রী সফটওয়্যার তালিকাভুক্ত হয়ে আছে। শুধু গিয়ে ইন্সটল দিলেই হল, সাথে সাথে ইন্সটল হয়ে যাবে। যেকোন সফটওয়্যার আপডেটও খুব সহজেই করা যায়। কোন সফটওয়্যারের আপডেট চলে আসলে উবুন্টুই আপনাকে আপডেট নোটিফিকেশন দেখাবে আর আপডেটের অপশন দিবে। গুগল সার্চ করে আপডেট নামানোর কোনই প্রয়োজন নাই।

উবুন্টুর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এর বিশাল ইউজার কমিউনিটি। লিনাক্সের সবচেয়ে বিশাল কমিউনিটি হচ্ছে উবুন্টুর। যেকোন সমস্যায় কেবল কমিউনিটির কাছে ধর্না দিলেই হবে, সমাধান করার জন্য লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়বে। কমিউনিটি’র লোকজনও কিন্তু বেশ বন্ধুভাবাপন্ন। যেকোন প্রশ্নকেই অবহেলার চোখে দেখা হয়না এই কমিউনিটিতে। যত বোকাই প্রশ্ন করুন না কেন, আপনি ঠিকই আপনার জবাব পেয়ে যাবেন। বোকা বোকা প্রশ্নের জন্য আপনার উপর কেউ বিরক্ত হবেনা বা আপনাকে খোঁটাও দেবেনা – এমনই চমৎকার কমিউনিটি।

উবুন্টু’র  সিডি হচ্ছে লাইভ সিডি অর্থাৎ পিসিতে ইন্সটল না করেই আপনি সিডি থেকে সব প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশনসহ উবুন্টু ব্যবহার করতে পারবেন, এমনকি সেই সিডি থেকে ইন্টারনেটেও কানেক্ট হয়ে ওয়েব ব্রাউজ করতে পারবেন!

লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমগুলোর মধ্যে হার্ডওয়্যার কম্পিটিব্যালিটি উবুন্টুরই সবচেয়ে বেশি। অর্থ্যাৎ সবচেয়ে বেশি সংখ্যক হার্ডওয়্যার উবুন্টুই চিনতে পারে। ফলে ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক এডাপ্টারের মত হার্ডওয়্যার চিনে নিতেও উবুন্টুর কোন সমস্যা হয়না। ডেল, হিউলেটপ্যাকার্ড, লেনোভো সহ নামকরা ব্র্যান্ডগুলো এখন উবুন্টুর কথা মাথায় রেখে হার্ডওয়ারের ড্রাইভার রিলিজ করে। তাই হার্ডওয়ার নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়না।

বলা হয়ে থাকে যে, বর্তমানে লিনাক্সের জয়যাত্রার পতাকা যদি কারো বহন করার ক্ষমতা থাকে তো সেটা উবুন্টুর আছে। গুগলের মত বিশ্বখ্যাত কোম্পানি তাদের অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উবুন্টুকে বেছে নিয়েছে। তাহলে আর আপনি বসে থাকবেন কেন? ঘুরে আসুন উবুন্টুর সাইট থেকে, সংগ্রহ করুন আপনার উবুন্টু!

ঘোষণাঃ নতুন রূপে লিনাক্স ফোরাম আপনারই প্রতীক্ষায়!

    উবুন্টু বাংলাদেশ তাদের অফিসিয়াল ফোরামটি উবুন্টুর মূল ফোরামে স্থানান্তর করেছে। নতুন ফোরামটি পাওয়া যাবে এখানে। তাই এখন থেকে উবুন্টু বাংলাদেশের ফোরামে অংশগ্রহনের জন্য দয়া করে নতুন ঠিকানাটি বুকমার্ক করে রাখুনঃ http://bd.ubuntuforums.org/

আপনি লিনাক্স ব্যবহারকারী। কিন্তু আপনার মনে খুব দুঃখ যে শুধুমাত্র লিনাক্স নিয়ে আলোচনা করার জন্য বাংলায় কোনো ফোরাম নেই। সমস্যায় পড়লে বিভিন্ন বাংলা ফোরাম কিংবা ব্লগে গিয়ে সাহায্য চাইতে হয়। তাছাড়া অনলাইনে লিনাক্স নিয়ে বাংলায় আলোচনার জন্য নির্দিষ্ট কোনো ফোরাম না থাকায় লিনাক্স ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন বাংলা  ব্লগ ও ফোরামে বিচ্ছিন্নভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে সাহায্য করে যাচ্ছেন। কেমন হত যদি এই সব লিনাক্স ব্যবহারকারীদের একছাদের নীচে আনা যেত। যদি শুধু লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য একটা ফোরাম থাকতো! যেখানে সব লিনাক্স ব্যবহারকারীরা একসাথে আড্ডা মারবেন। মনের সুখ-দুঃখের কথা বলতে পারবেন, একে অন্যকে সাহায্য করতে পারবেন, সেই সাথে নিজেদের মধ্যে ঠাট্টা তামাশাও করতে পারবেন। শুধু চিন্তা করে দেখুন, সব লিনাক্স ব্যবহারকারী এক জায়গায়! আপনি উবুন্টু-মিন্ট-ফেডোরা যেটা নিয়েই সমস্যায় পড়েন না কেন, কেবল কোনো মতে হাঁচড়ে পাঁচড়ে সেই জায়গায় গিয়ে পৌঁছুতে পারলেই হয়, বাঘা বাঘা লিনাক্স ব্যবহারকারীরা আপনার সমস্যা সমাধানে ঝাঁপিয়ে পড়বে। ভাবতেই মনটা ভালো হয়ে যাচ্ছে – তাইনা!

২০০২ সাল থেকে স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন বাংলাদেশ লিনাক্স ইউজার্স এলায়েন্স বা বিএলইউএ বাংলাদেশে লিনাক্স ছড়িয়ে দেবার জন্য কাজ করে আসছে।  বিএলইউএ এর শাখা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে “উবুন্টু বাংলাদেশ” এবং “ফেডোরা বাংলাদেশ”। তাছাড়া বাংলাদেশে ক্রিয়েটিভ কমন্স এর অ্যাফিলিয়েট হিসেবে কাজ করছে বিএলইউএ। পাশাপাশি বেশ কিছু সফটওয়্যারের বাংলা লোকালাইজেশনের উপরও কাজ হচ্ছে বিএলইউএ। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে যে, সেই ২০০৫ সাল থেকেই কেবলমাত্র বাংলাদেশী লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য বিএলইউএ একটি ফোরাম রয়েছে। এর নাম “লিনাক্স ফোরাম“।

অবাক হচ্ছেন তাইনা! একটা পুরো ফোরাম লিনাক্সের জন্য, তাও আবার বাংলাদেশের লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য – অথচ এ ব্যাপারটাই  আপনি জানতেননা। না জানার মূল কারণ হচ্ছে “লিনাক্স ফোরাম” যখন থেকে শুরু হয় (২০০৫ সালে) তখনও লিনাক্স বাংলাদেশে ততটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি, তাছাড়া সেসময় লোকজন এখনকার মত ব্যাপকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতো না ফলে ব্লগে ও ফোরামগুলোতে এত লোকের আনাগোনা ছিলনা। তাই স্বল্পসংখ্যক ব্যবহারকারীর ব্যবহার করা ফোরামটি অনেকটা আড়ালেই ছিল। তাছাড়া ফোরামটি বাংলাদেশীদের জন্য  তৈরি করা হলেও সেসময় বাংলা লোকালাইজেশনের সুবিধা সেরকম না থাকায় এর ভাষা ছিল ইংলিশ। ফলে মায়ের ভাষায় সেভাবে আলোচনা করতে না পারায় এবং তার কিছু পরেই অনলাইনে সম্পূর্ণ বাংলা কয়েকটি ফোরাম চলে আসায়, “লিনাক্স ফোরাম” কার্যত অদৃশ্য হয়ে পড়ে।

বর্তমানে বাংলাদেশে লিনাক্স প্রসার ও প্রচারে এবং নবীন ব্যবহারকারীদের জন্য লিনাক্স সম্পর্কীত বিভিন্ন আলোচনার জন্য কয়েকটি বাংলা ফোরাম ও ব্লগের অবদান অনস্বীকার্য। সত্যি বলতে কি, ঐ সব ফোরামে মাধ্যমেই লোকজন লিনাক্স সম্পর্কে উৎসাহী হয়েছে এবং এখন লিনাক্স ব্যবহার করছে। কিন্তু এতে কিছু সমস্যায়ও পড়তে হয় নতুন ব্যবহারকারীদের। যেহেতু এরকম কোনো ফোরাম বা ব্লগ নেই যেখানে সকল লিনাক্স ব্যবহারকারী একসাথে রয়েছেন, সেহেতু দেখা যায় যে সর্বোচ্চ সাহায্য পাবার আশায় একজন ব্যবহারকারী একই প্রশ্ন বিভিন্ন ফোরাম ও  ব্লগে পোস্ট করেন এবং উত্তর দেখার জন্য সবগুলো ফোরাম ও  ব্লগে তাকে নিয়মিত যেতে হয়। ব্যাপারটা বেশ ঝামেলার। তাই শুধুমাত্র লিনাক্সের জন্য একটা বাংলা ফোরামের অভাব সবসময়ই অনুভূত হত। এমন একটা ফোরাম যেখানে নবীন থেকে প্রবীন কিংবা নাদান থেকে ঝানু – সব ধরনের লিনাক্স ব্যবহারকারীরা একত্রিত হবেন, যেখানে নতুন ব্যবহারকারীরা সব রকমের সাহায্য পাবেন, যেখানে পুরনো ব্যবহারকারীরা তাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে নতুন ব্যবহারকারীদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবেন, যেখানে লিনাক্স ব্যবহার করতে গিয়ে মুখোমুখি হওয়া যে কোনো সমস্যা নিয়ে যে কেউ নির্দ্বিধায় আলোচনা করতে পারবেন। সোজা কথায়, শুধু বাংলায় পুরোপুরি লিনাক্সময় একটা ফোরামের খুব অভাব ছিল।

বাংলা ভাষায় নির্মিত সম্পূর্ণ লিনাক্স ফোরামের এই অভাবটি এবার ঘুচতে যাচ্ছে। বিএলইউএ “লিনাক্স ফোরাম“টিকে পুরোপুরি বাংলায় রূপান্তর করে ফেলা হয়েছে। সেই সাথে নতুন থিম ব্যবহার করে চেহারায়ও নতুনত্ব দেয়া হয়েছে “লিনাক্স ফোরাম“।  বলা যায় যে নতুন রূপে লিনাক্স ফোরামের পুণর্জন্ম হয়েছে। এবার লিনাক্সপ্রেমী ও লিনাক্স ব্যবহারকারীদের কলতানের অপেক্ষায় রয়েছে ফোরামটি। আপনি যদি লিনাক্স নিয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন কিংবা আপনি যদি লিনাক্সের দুনিয়ায় নতুন হয়ে থাকেন, যদি লিনাক্সের সাথে আরো ভালোভাবে পরিচিত হতে চান, যদি লিনাক্সের সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে চান, যদি লিনাক্স নিয়ে যেকোন সমস্যায় অভিজ্ঞদের পরামর্শ পেতে চান – তবে আপনার জন্যই অপেক্ষা করছে “লিনাক্স ফোরাম“। আর আপনি যদি লিনাক্সের দুনিয়ায় পুরনো হয়ে থাকেন, আপনি যদি আপনার অভিজ্ঞতার ঝুলি দিয়ে নতুনদেরকে সাহায্য করতে উদগ্রীব হয়ে থাকেন, আপনি যদি বাংলাদেশে লিনাক্স প্রচার ও প্রসারে যদি কিছু করতে চান – তাহলে আপনার জন্যও ফোরামটি অপেক্ষা করছে।  আপনি যদি উপরের দু’ধরনের কোনটাই না হয়ে থাকেন, তারপরও আপনি “লিনাক্স ফোরামে” আমন্ত্রিত; লিনাক্স কি, এটা দিয়ে কি করা যায় না করা যায়, আপনার সব কাজ কিভাবে লিনাক্স দিয়ে করতে পারবেন ইত্যাদি নিয়ে কিছু ধারণা পাবেন। আর কিছু নাহোক, বাংলাদেশী লিনাক্স ব্যবহারকারীদের সাথে অন্তত আড্ডা তো মারতে পারবেন।

লিনাক্স ফোরাম” আপনার জন্য প্রস্তুত। আপনি যোগ দিতে প্রস্তুত তো? আমরা কিন্তু আপনার নিবন্ধনের অপেক্ষায় রয়েছি…

প্রচারে: বাংলাদেশ লিনাক্স ইউজার্স এলায়েন্স (বিএলইউএ)

ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (তিনটি পার্টিশান করে)

এই টিউটোরিয়ালটা হচ্ছে তাদের জন্য যারা কম্পিউটারে উইন্ডোজকে পুরোপুরি মুছে ফেলে পার্টিশান করে কেবল মাত্র উবুন্টুকে কম্পিউটারে ইন্সটল করতে চান। এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী উবুন্টু ইন্সটল করলে আপনার পিসির হার্ডডিস্ক পুরোপুরি ফর্ম্যাট হয়ে গিয়ে কেবলমাত্র উবুন্টু থাকবে, এবং উইন্ডোজ সম্পূর্নরূপে মুছে যাবে। শুধু তাই-না আপনার কম্পিউটারে থাকা সমস্ত তথ্য এবং ফাইল (ছবি, গান, সিনেমা, ডকুমেন্টস, সফটওয়্যার ইত্যাদি সবকিছুই) পুরোপুরি মুছে যাবে। তাই এই  টিউটোরিয়াল অনুসরণ করার আগে আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য কোন হার্ডডিস্ক বা রিমুভেবল-মিডিয়া বা অন্য কোন কম্পিউটারে অবশ্যই অবশ্যই ব্যাকআপ করে রাখুন।

Continue reading ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (তিনটি পার্টিশান করে)

ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (পার্টিশান ছাড়া, ডুয়েল বুট)

এই টিউটোরিয়ালটা হচ্ছে তাদের জন্য যারা উবির সাহায্য ছাড়াই সম্পূর্ণরূপে উবুন্টুকে উইন্ডোজের পাশাপাশি হার্ডডিস্কে ইন্সটল করতে চান, কিন্তু নিজে নিজে পার্টিশন করতে ভয় পান। এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী ইন্সটল করলে আপনার পিসিতে উইন্ডোজ ও উবুন্টু ডুয়েল বুট থাকবে, অর্থাৎ আপনি উইন্ডোজ বা উবুন্টু যেকোনো একটা পছন্দ করে চালাতে পারবেন।

Continue reading ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (পার্টিশান ছাড়া, ডুয়েল বুট)