Eid Mubarak!

Eid Mubarak to everybody. Well… this time Eid is not that much of fun for me. I am away from my family and friends. I am going to celebrate Eid tomorrow in another country far away from my home in a totally new environment! I am terribly missing my home, my family and my friends. I am missing my Dhaka… I am missing the get together of my friends at Dhanmondi Lake… missing my mom’s Eid dishes… missing the Eid salaat with my papa in Dhanmondi Eidgah… missing my little sister… it seems that I am missing everything! But well… this is the life!

Once again… Eid Mubarak to all of my readers! May you enjoy this Eid with your family.

রঙ্গীন দুনিয়া -৩

হাসি কয় ধরনের? বাঙ্গালী হিসেবে আমি মাত্র চার ধরনের হাসি জানতাম – লাজুক হাসি, মুচকি হাসি, অট্টহাসি আর বাঁকা হাসি। (এর মধ্যে আবার চার নম্বরটা কেবল শুনেই এসেছি কখনো দেখলাম না!) এর বাইরে কি হাসি হয়না? হয় হয়, না হলে হাসি নিয়ে এই বেলা হাঁসফাঁস করতামনা। ইউরোপে পুরো সমাজ ব্যবস্থাটা চলে হাসি’র উপর। গাড়ি পার্ক করতে গিয়ে পাশের গাড়িতে লেগে গেল তাহলে দিতে হবে অপরাধবোধ হাসি। এলিভেটরে কারো সাথে দেখা হলে আসবে সৌজন্যমূলক হাসি। ব্যাঙ্কে গেলে রিসিপশনের মানুষটি দিবে সম্ভাষনসূচক হাসি, এর উত্তরে তখন প্রত্যুত্তরমূলক হাসি দেবার নিয়ম। এভাবে আরো আছে অনুরোধমূলক হাসি, ভদ্রতামূলক হাসি, অনুযোগমূলক হাসি, অবুঝ হাসি, বঞ্চনামূলক হাসি, ভুল শোধরানোর হাসি, অপরাধমূলোক হাসি, ভয়ের হাসি (যদিও এই হাসি আমি কখনো দেখি নাই), সম্মানসূচক হাসি, দুঃখমূলক হাসি, ভালোবাসার হাসি (এখনো দেখার সৌভাগ্য হয়নি), এমনি এমনি হাসি; আরো কত ধরনের হাসি! এখনো সব খুঁজে বের করতে পারিনি। তবে এমন অনেকে আছে হাসতে হাসতে যাদের মুখের কাটিংটাই পারমানেন্টটলি হাসি হাসি হয়ে গেছে। এই প্রজাতির হাসিগুলো হয় বেশ বিভ্রান্তিমূলক। কারন এরা মুখ সামান্য ফাঁক করলেই মনে হয় এরা হাসি দিচ্ছে, হাসিটা কোন ক্যাটাগরির সেটা সহজে বোঝা যায়না।

নেদারল্যান্ডসে একটা প্রবাদ আছে “Be aware of four Ws: Wine, Wealth, Women and Weather!”. এখানকার আবহাওয়াকে মোটেই বিশ্বাস করা যায়না। এই হয়তো ফক্‌ফকা নীল আকাশ, হঠাৎ কথা নাই বার্তা নাই পুরো আকাশ কালো হয়ে ঝপ করে বৃষ্টি নেমে গেল। পুরো ব্যপারটা হয়তো বড়জোড় তিন মিনিটে ঘটে গেল! এর কিছুক্ষণ পরই আকাশ আবার পরিষ্কার। তবে আকাশ যখন পরিষ্কার থাকে তখন পুরোপুরি নীল আকাশ। নীল আকাশ তার মাঝে সাদা মেঘ উড়ে যাচ্ছে। ঢাকায় শেষ কবে নীল আকাশ দেখেছি মনে করতে পারিনা, দেশ ছেড়ে আসার আগেও যে আকাশ দেখে এসেছিলাম সেটা ছিল ধোঁয়া আর ধূলায় ঢাকা ছাই-রঙ্গা ম্যাটম্যাটে একটা আকাশ। বিকেল হলেই দেখা যায় ঝাঁক বেঁধে পাখিরা সব নীড়ে ফিরছে। এখানে বক, হাঁস আর গাংচিলই বেশি চোখে পড়ে। কাকও যে নাই তা না, কাক আছে তবে এদের সাইজ ঢাকার কাকের সাইজের প্রায় অর্ধেক। আমাদের দেশের ডাহুকের মত দেখতে এক ধরনের পাখি দেখা যায় আর দেখা যায় টিয়া পাখি। বিকেল হলেই কোত্থেকে যেন শত শত টিয়া পাখি গাছগুলোতে এসে ভীড় জমায়। ঢাকায় কখনো এমন দেখেছি বলে মনে পড়েনা।

ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় নেদারল্যান্ডস অনেকটা সমতল। ফলে দেখা যায় এখানকার বেশিরভাগ (অথবা সবাই) মানুষই সাইকেল ব্যবহার করে। এই দেশের প্রত্যেকটা রাস্তায় সাইকেলের জন্য আলাদা আলাদা লেইন আছে। এরা আবার সাইকেলকে বলে “ফিয়েটস”। সাইকেলের রাস্তাগুলো এত চমৎকার যে কেউ ইচ্ছে করলেই বেশ সহজেই সাইকেল নিয়ে পুরো নেদারল্যান্ডস ঘুরে আসতে পারে। এদের ট্রেন স্টেশনগুলোতে সাইকেল পার্ক করার আলাদা জায়গা আছে। সে সব জায়গায় দশ-বিশটা না, শত শত সাইকেল পার্ক করা থাকে। অনেক সময়ই দেখা যায় যে সাইকেলের সংখ্যা পার্কিং প্লেস ছাড়িয়ে পাশের রাস্তায় গিয়ে পড়ে!
Continue reading রঙ্গীন দুনিয়া -৩

Cycle, Car and Baarle-Nassau

What was the last time I ride on a bicycle? Well… whatever I could remember, that day was just few days before my graduation from IUT. That was in the year 2006. It doesn’t mean that before that I was a regular cyclist. I rode that day after… let me guess… eight years. And after my last cycle riding in Bangladesh, I am now cycling everyday in the Netherlands. In the Netherlands, almost everybody has (minimum) one bicycle. It is the most common transport in the Netherlands. They have completely separate lanes for the bicycles along side the streets. These lanes are made in such a manner that any one can travel the whole country with a bicycle. Let’s come to the main topic. Well… at last I’ve bought a bicycle. It is a mountain bike, having different gears on it. I am using it mainly for going to the faculty building from train station. I keep it in the Delft-Zuid station along with hundreds of other fiets. Oh I forget to mention that they call the bicycle as fiets.

And don’t think that I am going to tell you that I’ve bought a car also! Actually for the first time I’ve sat on a car’s driving seat which is in left side. It was my uncle’s car. He gave me chance to drive his car. But the left handed drive was seemed to be totally mirror looked image for me. Because I was used to drive the right hand sided cars in Bangladesh. But here when I got to the car I has to change my gears with the right hand whic is not usual for my right hand. Also the car indicators have to be controlled by left hand. It seemed that I am watching the total system through a mirror. It takes time to be adjusted with this new systems.

Here comes the most interesting part, Baarle-Nassau. Last Saturday I went there with my Mama (my uncle), Zuaer and Enka (both are neighbors). It is a border town of The Netherlands and Belgium, or to be more precisely a common town. One part of this town is in The Netherlands and other part is in Belgium! The border line divided the town into two parts. And you’re free to cross that border anytime. The interesting part is, there are some houses which has two doors; one in Netherlands and another is in Belgium. This town has town has two municipalities for two countries. Not only municipalities, but it also have two police stations, fire stations, two hospitals and so on. Just imagine suddenly you are sick and you fall just over the border line such a way that half of your body is in Belgium and the other half is in the Netherlands; what will happen then? Well they said neither of the two hospital’s ambulance will take you to the hospital, cause you’re in a confusing state. Ambulance from Belgium is allowed to take your Belgium-body-part but not the Netherlands-body-part and so the Netherlands’s ambulance. It’s Zuaer’s idea! Well, the whole town is a tourist spot. To the addition, on that Saturday, there was a rally of vintage cars. For the first time in my life I speculated the vintage cars from 1940 and later in real life instead of websites or magazine. And here comes another idea from Zuaer; it may be possible that a bathroom in a house may be on the border line. That means people of that house may have a chance to brush their teeth in Netherlands and have their bath in Belgium, and it is an everyday routine!

Border line of the Netherlands and Belgium. 'B' indicates Belgium and 'NL' indicates the Netherlands. And the border line goes through a coffee shop!
Border line of the Netherlands and Belgium. 'B' indicates Belgium and 'NL' indicates the Netherlands. And the border line goes through a coffee shop!
Another Border line from Baarle-Nassau. And this time this line is on a footpath!
Another Border line from Baarle-Nassau. And this time this line is on a footpath!

আবার উল্টো পথে…

দুই বছর, মাত্র দুই বছরের মাথায় আবারো আমি পুরনো জীবনে ফেরৎ আসলাম। পুরনো জীবন মানে সেই জীবন জ্ঞান হবার পরই যে জীবনে অভ্যস্ত ছিলাম। যে জীবন শুরু হয়েছিলো স্কুল দিয়ে। সেই একই কাহিনী, সকালে ব্যাগ নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া, টীচারদের লেকচার শোনা, বাসায় ফেরা। পুরোপুরি বাঁধাহীন একটা জীবন। কে কি ভাবলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর কোন কষ্ট নেই। যা খুশি তাই করার জীবন।

দুই বছর আগে বিজলী মিস্ত্রী হবার প্রথম সনদ পেয়েছিলাম। সনদ পেয়ে এক পাঠশালায় বিজলী মিস্ত্রী তৈরীর কারিগর হিসেবে ঢুকে পড়লাম। সেই সাথে পড়লাম মহা ফ্যাসাদে। ছাত্রত্বের সব স্বাধীনতা চোখের পলকে উধাও হয়ে গেল। আচার আচরনে গাম্ভীর্য আনতে হল। ফরমাল জামাকাপড় পরার অভ্যাস করতে হল। মেপে মেপে কথা বলার ধরন রপ্ত করতে হল। এক সময় আমি ছিলাম ছাত্র। কিন্তু সময় পালটে এখন আমার কত ছাত্র! এদের সামনে তো আর ফালতু তাফালিং করা চলেনা। বলতে গেলে আমার পুরো জীবনটাই এক লহমায় বদলে গেল।

বদলানো জীবনের প্রথম দিকে বেশ খারাপ লাগত, পরে আস্তে আস্তে মানিয়ে নিচ্ছিলাম। তারপর হঠাৎ কি মনে হল, আরো পড়াশুনা করার ইচ্ছা জাগলো মনে। এটুকু পড়ে হয়ত সবাই ভাববে যে – নাহ্‌ ছেলেতো বেশ পড়ুয়া, নাহলে আবার কেনো পড়াশুনা করার সাধ জাগে? নিজেকে পড়ুয়া ভাবতে আমারও ভালো লাগে, কিন্তু ব্যাপার হচ্ছে যে আমি মোটেও তেমন না। আমার চাচাতো-ফুফাতো ভাইবোনদের কাছে আমি নস্যি। ছোট্ট একটা কাহিনী বলি। ছোট বেলায় আমারা সব ভাইবোন দাদার বাড়িতে ঈদ করতাম। আমার বড় চাচাতো বোন (যে কিনা এখন রাশভারি ডাক্তার) আমার ছয় মাসের বড়। পিঠেপিঠি বলে ওর সাথেই আমার বেশি খাতির। এই কাহিনীটা যখনকার তখন আমরা সবাই প্রায় গুঁড়া বাচ্চা, মাত্র নামতা শেখা শুরু করেছি। ঈদের দিন সকালে সবার সাথে নামাজ পড়তে যাব, হঠাৎ দেখি ও এসে হাজির। খুব আগ্রহ নিয়ে আমাকে বললো, “তাড়াতাড়ি চলে এসো, আজকে নয়ের ঘরের নামতা শিখতে হবে”! যেই ফ্যামিলির বাচ্চাকাচ্চা ঈদের দিন নামতা শেখার কথা বলতে পারে, সেই ফ্যামিলির ছেলে হয়ে নিজেকে বেশ নগন্য লাগে।

যাই হোক আগের কথায় ফেরৎ যাই। আমি মোটেও তেমন পড়ুয়া না। আইইউটিতে এমনও হয়েছে যে পরীক্ষার আগের রাতে মুভি দেখে ঘুমাতে গেছি! তো এই ছেলের আরো পড়াশুনা করার কথা শুনলে অবাক হবারই কথা। কারন আর কিছুই না, চাকরী করতে আর ভাল লাগছিলনা। মাঝে মাঝে মনে হত যেন অল্প বয়সেই বুড়ো হয়ে গেছি। যখন আমার অন্য বন্ধুরা কেউ ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে বা বুয়েটে পড়াশুনা করছে, সেই সময় কিনা আমি চাকরি করি! তাই চাকরি থেকে বের হয়ে যেতে ইচ্ছা করছিলো। সুযোগ পেয়ে তাই কাজে লাগিয়ে ফেললাম। চাকরী ছাড়তে তাই আমার মধ্যে কোন দ্বিধা দ্বন্দ্ব কাজ করেনি। পুরনো জীবনে আসতে পেরে আবার বেশ ভাল লাগছে। শুধু পার্থক্য হচ্ছে, এইবার আমাকে থাকতে হচ্ছে দেশ থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে। আমি আবার উলটা পথে হাঁটা শুরু করলাম, অচেনা দেশে অচেনা পরিবেশে… দেখা যাক কী হয়…

Introducing "BD Bloggerz"

I’ve recently develop a site where all the blogs from Bangladeshi bloggers will be listed. Mainly for last few days I’ve searched the web for a blog directory where all the Bangladeshi blogs but I didnot find any. Actually I found one in 3rd World’s View. I wanted to make a complete directory where any one can find any Bangladeshi blog in a simple and easy way. And here comes BD Bloggerz.

I’ve listed as many blogs as I could, but for listing all the blogs I need the help of all the Bangladeshi bloggers. It is a open request to all – please make post in your blog about this site and please inform others by any means, it may be by email or forum posts.

রঙ্গীন দুনিয়া – ২

নেদারল্যান্ডস এর একটা ব্যাপার বেশ অবাক হবার মত; পুরো দেশটা একেবারে সবুজে ছাওয়া। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই কেবল সবুজ। চারদিকে কেবল সবুজের সমারোহ। এরা খুবই সবুজ প্রিয় জাতি। খালি জায়গা পেলেই সেখানে গাছ লাগিয়ে দেয়। ডেলফ, হেগ বা লেইডেন এর মত শহরে না গেলে বিশ্বাস করা কঠিন যে কোন শহর গাছগাছালিতে এতটা পরিপুর্ণ থাকতে পারে। আর গ্রামের কথাতো বাদই দিলাম!

বাঙ্গালী ছাড়া আর কোন জাতিকে তেমন একটা কাছ থেকে ভালোভাবে কখনোই দেখি নাই। আইইউটিতে থাকতে অবশ্য ভিন জাতির পোলাপানদের সাথে কিছুটা মেশা হয়েছিলো। কিন্তু তাওতো আবছা’র উপর ঝাপসা করে। একেবারে পুরো একটা জাতিকে একসাথে দেখা – এই প্রথম। জাতি হিসেবে ডাচরা বেশ আড্ডাপ্রিয় বলেই মনে হল। এদের অফিস আদালতে গেলে মনে হবে যেন এরা অফিসে আড্ডা মারতে এসেছে। তবে এদের আসল আড্ডা চলে অফিস ছুটির পর। তখন দেখা যায়, সব লোকজন রেস্টুরেন্ট আর বারে গিয়ে ভীড় করেছে। এরা খাবার টেবিলে খাবার সামনে নিয়ে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা মেরে যায়। এদের বার মানে সেখানে কেবলই তরল জিনিস পাওয়া যায়। আগে কেবল গল্পের বইয়ে পড়তাম যে পশ্চিমারা ঘন্টার পর ঘন্টা তরল গলায় ঢালতে পারে। এইবার নিজের চোখে দেখলাম। এরা বারে বসে থাকে গড়ে পাঁচ থেকে সাত ঘন্টা। এই পুরো সময়টুকু কেবল মগের পর মগ হয় বিয়ার নয় ওয়াইন নতুবা হুইস্কি একের পর এক টানতে থাকে। অবাক ব্যাপার হল এরা এতটুকু মাতাল হয়না, অন্তত আমি দেখিনি! তরল ছাড়া আরেকটা যে ব্যাপারে এরা সিদ্ধহস্ত সেটা হল ধোঁয়া খাওয়া। সিগারেট টানতে এদের জুড়ি নাই। ছেলে বুড়ো সবাই দেদারসে ধোঁয়া গিলছে। এরা বাতাস টানার মত করে ধোঁয়া টানে।
ইউরোপের যে ব্যাপারটাতে এখনো অভ্যস্ত হতে পারিনি সেটা হল রাস্তার ডান দিকে চলা। সারাজীবন বাংলাদেশে রাস্তার বাম দিক দিয়ে চলে এসেছি, নিজেও গাড়ি চালিয়েছি। কিন্তু এখানকার রাইট হ্যান্ড রুল এখনো কেমন কেমন জানি লাগে। তবে এখানে এসে বুঝেছি, ঢাকার ড্রাইভাররা বিশ্বসেরা। ঢাকায় যে চাপের মধ্যে গাড়ি চালাতে হয় তার কানাকড়ি চাপও এইখানে নাই। কেউ হুটহাট করে লেইন চেঞ্জ করেনা। সাইকেলের জন্য আলাদা লেইন করা। আর রিক্সাতো নাই! একটা জিনিসকে সবাই ভয় পায়, সেটা হল আইন। সামনে পুরা রাস্তা খালি, আশেপাশে কোন জনমানুষ নাই, এই অবস্থাতেও যদি লাল বাতি জ্বলে তবুও গাড়ি থেমে যাবে। এমনকি যদি সময়টা রাত একটাও হয়!

এখানে আসার পর দ্বিতীয় সপ্তাহে গিয়েছিলাম ডলফিনেরিয়ামে। এইটা হেগ থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে হার্ডারবাইক নামের আরেক জায়গায়। ডলফিনেরিয়ামে মুলত সামুদ্রিক প্রাণীদের শো হয়। ডলফিন, সীল – এদের বিভিন্ন খেলা দেখানো হয়। এতদিন কেবল ডিস্কভারি বা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিতেই কেবল ডলফিন বা সীলের খেলা দেখতাম, এইবার নিজের চোখে লাইভ দেখলাম। এটা ছাড়াও ওখানে থ্রিডি সিনেমা আছে। সিকোয়েন্সের সাথে সাথে একেবারে চেয়ার নাড়িয়ে দেয়। পর্দায় হয়তো দেখা গেলো বোমা ফাটলো, সাথে সাথে বিকট বিস্ফোরনের শব্দ আর চেয়ারে সজোরে ঝাঁকুনি। ডলফিনেরিয়ামে গিয়ে ছিলাম মামা মামির সাথে। আসার পথে মামা লিলিস্টাডের বিশাল বাঁধ ঘুরিয়ে আনলো। যাদের নেদারল্যান্ডস সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা নাই তাদের জন্য ছোট্ট একটা তথ্য- পুরো দেশটার এক তৃতীয়াংশ অংশ এসেছে সাগরের নীচ থেকে। ডাচরা সাগরে বাঁধ দিয়ে তাদের দেশ বাড়িয়েছে। সেরকম একটা বাঁধ আছে লিলিস্টাডে। এটাকে বাঁধ না বলে আসলে বলা উচিৎ সাগরের মাঝ দিয়ে হাইওয়ে। এর উপর দিয়ে একের পর এক গাড়ি চলে যাচ্ছে। রাস্তার একপাশে সাগর আর অন্যপাশে শুকনো সবুজ জমি, দেখে মনেই হয়না যে এই জমি এক সময় সাগরের নীচে ছিল। অপূর্ব দৃশ্য! না দেখলে বোঝানো কঠিন।

ডাচদের সাথে কথা বললে প্রথমেই যে জিনিসটা মনে ধরে সেটা হল এরা সবাই প্রতিটা বাক্যেই খক্‌ খক্‌ করে গলা পরিষ্কার করার চেষ্টা করছে। ইংলিশে কথা বললেও খক্‌ খক্‌! আসলে ডাচ ভাষাটা বেশ অদ্ভুত। এদের খুব প্রিয় বর্ণ মনে হয় “খ”। খুব সম্ভবত এদের প্রতিটা বাক্যেই একাধিক “খ” থাকে। “খ” তাই এদের গলা থেকে খিল খিল করে ঝরে পড়ে।

মারিয়াহোভ ট্রেন স্টেশন আমার প্রতিদিনের পরিচিত জায়গা। ইউনিভার্সিটিতে যেতে এখান থেকেই আমি ট্রেনে উঠি। একদিনের কথা, সবে ট্রেন থেকে নেমে মাত্র স্টেশনের বাইরে আসলাম, এসেই দেখি সামনে বিশাল মার্সিডিজ নিয়ে কালো স্যুট কালো সানগ্লাস পরা সিকিউরিটির এক দামড়া দাঁড়িয়ে আছে! কেবল যে দাঁড়িয়ে আছে তাই-না, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। বুক ধ্বক করে উঠলো, সন্ত্রাসী হিসেবে আবার সন্দেহ করল নাতো! তার উপর আমার পিঠে আবার ব্যাকপ্যাক। আমার ব্যাকপ্যাকের যে সাইজ তাতে এটম বোমা আছে বলে সন্দেহ করাটা মোটেও অমূলক না। সাবধানে আরেকটু এগোতেই ব্যাপারটা চোখে পড়লো। ব্যাটার গাড়ীতে নীল রঙের নম্বর প্লেট লাগানো, তার মানে ব্যাটা ট্যাক্সি ড্রাইভার! এদের ট্যাক্সি ড্রাইভারদের এই বেশভূষা বেশ কমন। বলা যায় এইটাই এদের ইউনিফর্ম! একেবারে ম্যাট্রিক্স সাজ যাকে বলে। তবে প্রথমবার একজন ট্যাক্সি ড্রাইভারের এই দশা দেখে হজম করতে বেশ কষ্ট হয়েছে।

Google Chrome

Today I got the link of Google Chrome in the Google Search Engine page. It looks like Google is entering to the world of web browser. Curiously I installed it. But well I don’t see any thing specially useful for the user in Chrome. It is working with same principal as the Fireforx. The only difference is it has a startup page where most recently viewed web sites are displayed in thumbnail (actually quite larger than thumbnail) view. And ofcourse it has a very simple look like the other Google services. It can’t handle the Bangla Fonts smoothly unlike Firefox. But yet Google said that it is just the beginning and it has a long path to go to be a perfect web browser. As it is Beta so the time has not come yet to discuss about it. Let’s see what will be the Chrome looks like in future!

You can view the official news about Google Chrome from the Official Google Blog.

Blog Day 2008!

Well I’ve never heard of it earlier. But it exists! it is Blog Day. A complete day for blogging. And the day is today, August 31,2008. Well… this day obviously has some themes. This day inspires all the bloggers to have one day dedicated to get knowing other blogs and bloggers from around the world. Also on that day Bloggers will recommend other blogs to their blog visitors.

So according to the Blog Day manifesto, here are  blogs that I am recommending to visit to my readers.

Continue reading Blog Day 2008!