উবুন্টু দিয়ে শাওমি ফোনে কাস্টম রম ইন্সটল করবেন যেভাবে…

Image result for android pie custom rom

আপনি যদি শাওমি’র ফোন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই জানেন যে শাওমি সরাসরি অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি ব্যবহার করে না। অ্যান্ড্রয়েডকে কিছুটা পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত করে তারা MIUI রম ব্যবহার করে। MIUI ছাড়াও আরও অনেক রম (ROM) রয়েছে যেগুলো শাওমির বিভিন্ন ফোনে ইন্সটল করা যায়। এসব রমকে কাস্টম (Custom ROM) বলা হয়। ইন্টারনেটে এসব কাস্টম রম ইন্সটল করে ব্যবহার করার প্রচুর টিউটোরিয়াল পাবেন। এসব টিউটোরিয়ালের প্রায় সবই উইন্ডোজ নির্ভর কম্পিউটারের জন্য। উবুন্টুর জন্য সেরকম কোন টিউটোরিয়াল নেই। তাই এই লেখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কিভাবে উবুন্টু (বা অন্য লিনাক্স নির্ভর অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করে আপনি শাওমির ফোনে কাস্টম রম ইন্সটল করবেন।

সাবধানবাণী :

এই টিউটোরিয়াল অনুসরণ করার অর্থ হচ্ছে, আপনি আপনার ফোনের ওয়ারেন্টি ও গ্যারান্টি বিনষ্ট করে ফেলছেন। এই টিউটোরিয়াল অনুসরণ করে ফোনে কোন সমস্যা তৈরি হলে তাতে আমি দায়ী থাকবো না।

Continue reading উবুন্টু দিয়ে শাওমি ফোনে কাস্টম রম ইন্সটল করবেন যেভাবে…

… এবং আইসক্রিম স্যান্ডউইচ!

শিরোনাম পড়ে আপনি যদি মনে করেন যে আমি এখন আইসক্রিম স্যান্ডউইচ নামক অতিশয় সুস্বাদু খাদ্যদ্রব্যখানার গুনগান নিয়ে আপনার সামনে হাজির হব, তাহলে আপনাকে আইসক্রিম স্যান্ডউইচের বদলে বিশাল একটা ধাক্কা খেতে হবে। এই লেখাখানার বিষয়বস্তু কোন খাদ্যবস্তু নয়, বরং গুগলের অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ভার্সনকে নিয়ে। যারা আমার ব্লগ মোটামুটি নিয়মিত পড়েন তারা ইতিমধ্যেই জানেন যে বহু শখ করে বিস্তর গবেষণা করে এই গরীব সপ্তাহ কয়েক আগে একটা ড্রয়েডের মালিক হয়েছি। নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন যে আমার মত গরীবের ব্লগে আবার লোকজন নিয়মিত পড়ে! আপনাকে দোষ দিইনা, আমি নিজেই হতবাক যে আমার ব্লগে লোকজন নিয়মিতই আসে। যাই হোক কাজের কথায় আসি। আমি যে ড্রয়েডখানা কিনেছিলাম সেটা ছিল এক্সপেরিয়া ঘরাণার। এর অপারেটিং সিস্টেম ছিল অ্যান্ড্রয়েডের ২.৩.৪ যার কোডনেম জিঞ্জারব্রেড। অনেকদিন ধরেই অ্যান্ড্রয়েডের একেবারে নতুন ভার্সন ৪.০ (কোডনেম আইসক্রিম স্যান্ডউইচ বা আইসিএস) এর জন্য উন্মুখ হয়ে ছিলাম।

Continue reading … এবং আইসক্রিম স্যান্ডউইচ!

অবশেষে অ্যান্ড্রয়েড!

মোবাইল ফোন নিয়ে আমার অনুভূতি ব্যাপক ধরণের। যেমন খুব ছোটবেলায় মোবাইল ফোন দেখে খুব আশ্চর্য হবার অনুভূতি হত। তার ছাড়া এক হাত সমান একটা ফোন যেখানে সেখানে নিয়ে যাওয়া যায়, তারের কোন বালাই নেই – ব্যাপারটা আমাকে বেশ অবাক করতো। তারপর দেখলাম মোবাইল ফোন পকেটে পুরে ফেলার মত সাইজের হয়ে গেল – আমি বিস্মিত হয়ে গেলাম। এরপর কলেজে যাবার পর দেখি পুরো কলেজে হাতে গোনা দু’একজন সহপাঠি মোবাইল ফোনও ব্যবহার করে – তাদের দেখে আমি হিংসায় জ্বলতাম, কবে যে আমার একটা মোবাইল ফোন হবে! প্রথম মোবাইল ফোন হাতে পাই ভার্সিটিতে গিয়ে। বাসার পুরনো ম্যাক্সন এমেক্স-৬৮৭৯ ফোনটার নতুন মালিক হলাম আমি। হোক পুরনো, ফোনটার মালিক হয়েই এক অদ্ভুত অনুভূতিতে মন ভরে গেল, মনে হল আমি শেষমেষ জাতে উঠেই গেলাম। সেই যে শুরু এরপর জীবনে মোবাইল ফোন খুব একটা কম ব্যবহার করিনাই (সিরিয়াল করলে এই মুহুর্তে ছয় নম্বরখানা ব্যবহার করছি)। ম্যাক্সন ব্যবহার করেছিলাম সবমিলিয়ে ৬/৭ মাসের মত। এরপরে হাতে আসে আমার মোবাইল জীবনের দ্বিতীয় ফোন – সনি এরিকসন টি ২০০

Continue reading অবশেষে অ্যান্ড্রয়েড!