লিনাক্স এবং উবুন্টু!

যারা নতুন নতুন লিনাক্সে আসতে চান বা চিরদিন চারদিকে রেডহ্যাট লিনাক্সের নাম শুনে হঠাৎ করেই উবুন্টুর নাম শোনেন, তাদের অনেকেই বুঝতে পারেননা যে লিনাক্স আর উবুন্টুর মধ্যে সম্পর্কটা কি। উবুন্টু কি লিনাক্সের কোনো ভার্সন? যেমন উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এক্সপি, ভিসতা বা সেভেন? নাকি উবুন্টুই লিনাক্স? যদি উবুন্টুই লিনাক্স হয় তাহলে রেড হ্যাট লিনাক্স কি জিনিস? ওটাওতো লিনাক্স? ওটা কি লিনাক্সের আলাদা ভার্সন?— এরকম হাজারো প্রশ্নের ভীড়ে তারা খাবি খেতে থাকেন। যারা এভাবে খাবি খেতে খেতে পেট ভর্তি করে ফেলেছেন তারা একটু মনযোগ দিয়ে এই লেখাটা পড়ুন, আশাকরি এরপর থেকে কেবল খাবি খেয়েই আর পেট ভর্তি করতে হবেনা!
Continue reading লিনাক্স এবং উবুন্টু!

রিদমবক্স যখন বাংলা অনলাইন রেডিও

ইদানিং দেশে বাংলা অনলাইন রেডিও উৎপাত বেশ বেড়ে গিয়েছে। বেশিরভাগগুলোতেই গান প্রচার করা হয়। তবে অনলাইন রেডিও শোনার সমস্যা একটাই – রেডিওর সাইটে গিয়ে ওদের প্লেয়ারে গান শুনতে হয়। কেমন হয় যদি সবগুলো রেডিওকে একটা প্লেয়ারের মধ্যে বন্দী করে ফেলা যায়? সাধারন প্লেলিস্টের মত একেকটা রেডিও থাকবে আর খালি মাউসের একটা ক্লিকেই পাল্টে যাবে রেডিও স্টেশন! এই কাজটা খুব সহজেই করা যায় রিদমব্ক্সে। [অন্যান্য প্লেয়ারেও করা যায়, যেহেতু উবুন্টুর সাথে রিদমবক্স ডিফল্ট হিসেবে আসে সেজন্য এখানে এটাকেই ব্যবহার করা হল।]

ওয়েবসাইটের ঠিকানা আর রেডিও স্টেশনের ঠিকানাঃ

একটা অনলাইন রেডিওর ওয়েবসাইটের ইউআরএল আর স্টেশনের (বা ব্রডকাস্ট) ইউআরএল কিন্তু দুটো ভিন্ন জিনিস। রিদমবক্সে রেডিও স্টেশন সেভ করতে হলে স্টেশনের ইউআরএল দরকার। স্টেশনের ইউআরএল সাধারনত যে সাইটে প্লেয়ার দিয়ে গান চলতে থাকে সে সাইটেই পাওয়া যায়। আমি ফায়ারফক্সে অডিও ভিডিও চালানোর জন্য MPlayer প্লাগিন ব্যবহার করি। এই প্লাগিনের আরেকটা সুবিধা হল এই প্লাগিন দিয়ে চালু হওয়া যেকোন ওয়েব প্লেয়ারে মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট ক্লিক করলে তার স্টেশনের ইউআরএল পাওয়া সম্ভব। নিচের ছবিটি দেখুনঃ
Continue reading রিদমবক্স যখন বাংলা অনলাইন রেডিও

টার্মিনাল নিয়ে টানাটানি

মানুষজন লিনাক্সে আসতে চায়না যে কটা কারনে তার মধ্যে মনে হয় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত কারন হচ্ছে “লিনাক্সে কোড লিখতে হয়“! সাধারন ব্যবহারকারিদের মধ্যে কোড লেখার প্রতি একটা ভীতি সবসময়ই কাজ করে (হাসি দিয়ে লাভ নাই, আমি নিজেও এই জিনিসটাকে ভয় পেতাম)। অনেকে মাউস পয়েন্টারের পরিবর্তে এইসব কোড লেখাকে মহারাজ মান্ধাতার সম্পত্তি মনে করে। ফলে মহারাজের আমলের জিনিসকে বাদ দিয়ে তারা মাউসের উপর বেশি মাত্রায় নির্ভরশীল। এটা দোষের কিছু না। যার যেটাতে সুবিধা সে সেটাই ব্যবহার করবে। এই বিষয়টা ধরতে পেরেই উবুন্টু গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের উপর এত বেশি জোর দিয়েছে যে, কোন নতুন ইউজার একলাইন কোড না জেনেও তার সাধারন কাজগুলো মাউস ক্লিকে করে নিতে পারবেন। এবার নিশ্চয়ই আমার উপর ক্ষেপে উঠেছেন; নিশ্চয়ই মনে মনে বলছেন – তাহলে ভাই কেন টার্মিনাল নিয়ে খামাখা টানাটানি করছেন? বলছি, একটু সবুর করুন!

Continue reading টার্মিনাল নিয়ে টানাটানি

উবুন্টু ইন্সটলের পর অবশ্য করণীয় কাজের লিস্টি !

বেশ কয়েকজনকে উবুন্টু ইন্সটল করে দেবার পর দেখলাম যে ইন্সটলের পর কিছু কিছু কাজ প্রত্যেকবারই করতে হচ্ছে। নিজের সামান্য জ্ঞানে যা বুঝি সেটা হল এইসব কাজ মোটামুটি সবাইকেই করতে হয়। একজন নতুন উবুন্টু ব্যবহারকারিকেও উবুন্টু ব্যবহারের কোন না পর্যায়ে গিয়ে এই কাজ গুলো করতে হয়। একজন নতুন ব্যবহারকারি যাতে একেবারে ফ্রেশ ইন্সটল করেই খুঁটিনাটি প্রয়োজনীয় সব কিছু হাতের কাছে পায় তার জন্যই এই লিস্টি। আমি চেষ্টা করেছি একেবারে অতি প্রয়োজনীয় ধাপগুলো উল্লেখ করতে যেগুলো কোন পিসিতে উবুন্টু ইনস্টল করার পর আমি সবসময় করে থাকি।
Continue reading উবুন্টু ইন্সটলের পর অবশ্য করণীয় কাজের লিস্টি !

উবুন্টুকে দিন ম্যাকের চেহারা!

এবার ম্যাকের দৃষ্টিনন্দন ডেস্কটপ থিমকে এবার আনতে পারেন আপনার উবুন্টু বা মিন্টে। নিচের ছবি দুটো দেখুন। প্রথমটা আমার ল্যাপির (উবুন্টু ৯.০৪), দ্বিতীয়টা আমার পিসির (যেটাতে আছে লিনাক্স মিন্ট ৭)।

Continue reading উবুন্টুকে দিন ম্যাকের চেহারা!