ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (তিনটি পার্টিশান করে)

এই টিউটোরিয়ালটা হচ্ছে তাদের জন্য যারা কম্পিউটারে উইন্ডোজকে পুরোপুরি মুছে ফেলে পার্টিশান করে কেবল মাত্র উবুন্টুকে কম্পিউটারে ইন্সটল করতে চান। এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী উবুন্টু ইন্সটল করলে আপনার পিসির হার্ডডিস্ক পুরোপুরি ফর্ম্যাট হয়ে গিয়ে কেবলমাত্র উবুন্টু থাকবে, এবং উইন্ডোজ সম্পূর্নরূপে মুছে যাবে। শুধু তাই-না আপনার কম্পিউটারে থাকা সমস্ত তথ্য এবং ফাইল (ছবি, গান, সিনেমা, ডকুমেন্টস, সফটওয়্যার ইত্যাদি সবকিছুই) পুরোপুরি মুছে যাবে। তাই এই  টিউটোরিয়াল অনুসরণ করার আগে আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য কোন হার্ডডিস্ক বা রিমুভেবল-মিডিয়া বা অন্য কোন কম্পিউটারে অবশ্যই অবশ্যই ব্যাকআপ করে রাখুন।

Continue reading ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (তিনটি পার্টিশান করে)

ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (তিনটি পার্টিশান করে, ডুয়েল বুট)

এই টিউটোরিয়ালটা হচ্ছে তাদের জন্য যারা কম্পিউটারে উইন্ডোজের পাশাপাশি পার্টিশান করে উবুন্টুকে কম্পিউটারে ইন্সটল করতে চান। এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী উবুন্টু ইন্সটল করলে আপনার পিসির হার্ডডিস্কের নির্দিষ্ট পার্টিশান পুরোপুরি ফর্ম্যাট হয়ে যাবে। তবে পার্টিশান করতে সমস্যা হলে উইন্ডোজ মুছে গিয়ে শুধু উবুন্টু ইন্সটল হয়ে যেতে পারে। শুধু তাই-না, এর ফলে আপনার কম্পিউটারে থাকা সমস্ত তথ্য এবং ফাইল (ছবি, গান, সিনেমা, ডকুমেন্টস, সফটওয়্যার ইত্যাদি সবকিছুই) পুরোপুরি মুছে যাবে। তাই এই  টিউটোরিয়াল অনুসরণ করার আগে আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য কোন হার্ডডিস্ক বা রিমুভেবল-মিডিয়া বা অন্য কোন কম্পিউটারে অবশ্যই অবশ্যই ব্যাকআপ করে রাখুন।

Continue reading ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (তিনটি পার্টিশান করে, ডুয়েল বুট)

ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (পার্টিশান ছাড়া, ডুয়েল বুট)

এই টিউটোরিয়ালটা হচ্ছে তাদের জন্য যারা উবির সাহায্য ছাড়াই সম্পূর্ণরূপে উবুন্টুকে উইন্ডোজের পাশাপাশি হার্ডডিস্কে ইন্সটল করতে চান, কিন্তু নিজে নিজে পার্টিশন করতে ভয় পান। এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী ইন্সটল করলে আপনার পিসিতে উইন্ডোজ ও উবুন্টু ডুয়েল বুট থাকবে, অর্থাৎ আপনি উইন্ডোজ বা উবুন্টু যেকোনো একটা পছন্দ করে চালাতে পারবেন।

Continue reading ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (পার্টিশান ছাড়া, ডুয়েল বুট)

ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (পার্টিশান ছাড়া)

এই টিউটোরিয়ালটা হচ্ছে তাদের জন্য যারা উবির সাহায্য ছাড়াই সম্পূর্ণরূপে উবুন্টুকে কম্পিউটারে ইন্সটল করতে চান, কিন্তু নিজে নিজে কোনো রকম পার্টিশন করতে ভয় পান। তবে একটা সাবধানবাণীঃ এই টিউটোরিয়াল অনুযায়ী উবুন্টু ইন্সটল করলে আপনার পিসির হার্ডডিস্ক পুরোপুরি ফর্ম্যাট হয়ে গিয়ে কেবলমাত্র উবুন্টু থাকবে, এবং উইন্ডোজ সম্পূর্নরূপে মুছে যাবে। শুধু তাই-না আপনার কম্পিউটারে থাকা সমস্ত তথ্য এবং ফাইল (ছবি, গান, সিনেমা, ডকুমেন্টস, সফটওয়্যার ইত্যাদি সবকিছুই) পুরোপুরি মুছে যাবে। তাই এই  টিউটোরিয়াল অনুসরণ করার আগে আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য কোন হার্ডডিস্ক বা রিমুভেবল-মিডিয়া বা অন্য কোন কম্পিউটারে অবশ্যই অবশ্যই ব্যাকআপ করে রাখুন।

Continue reading ধাপে ধাপে উবুন্টু ইন্সটলেশান (পার্টিশান ছাড়া)

টার্মিনাল নিয়ে টানাটানি

মানুষজন লিনাক্সে আসতে চায়না যে কটা কারনে তার মধ্যে মনে হয় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত কারন হচ্ছে “লিনাক্সে কোড লিখতে হয়“! সাধারন ব্যবহারকারিদের মধ্যে কমান্ড লেখার প্রতি একটা ভীতি সবসময়ই কাজ করে (হাসি দিয়ে লাভ নাই, আমি নিজেও এই জিনিসটাকে ভয় পেতাম)। অনেকে মাউস পয়েন্টারের পরিবর্তে এইসব কমান্ড লেখাকে মহারাজ মান্ধাতার সম্পত্তি মনে করে। ফলে মহারাজের আমলের জিনিসকে বাদ দিয়ে তারা মাউসের উপর বেশি মাত্রায় নির্ভরশীল। এটা দোষের কিছু না। যার যেটাতে সুবিধা সে সেটাই ব্যবহার করবে। এই বিষয়টা ধরতে পেরেই উবুন্টু গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের উপর এত বেশি জোর দিয়েছে যে, কোন নতুন ইউজার একলাইন কমান্ড না জেনেও তার সাধারন কাজগুলো মাউস ক্লিকে করে নিতে পারবেন। এবার নিশ্চয়ই আমার উপর ক্ষেপে উঠেছেন; নিশ্চয়ই মনে মনে বলছেন – তাহলে ভাই কেন টার্মিনাল নিয়ে খামাখা টানাটানি করছেন? বলছি, একটু সবুর করুন!

Continue reading টার্মিনাল নিয়ে টানাটানি

অবশেষে অ্যান্ড্রয়েড!

মোবাইল ফোন নিয়ে আমার অনুভূতি ব্যাপক ধরণের। যেমন খুব ছোটবেলায় মোবাইল ফোন দেখে খুব আশ্চর্য হবার অনুভূতি হত। তার ছাড়া এক হাত সমান একটা ফোন যেখানে সেখানে নিয়ে যাওয়া যায়, তারের কোন বালাই নেই – ব্যাপারটা আমাকে বেশ অবাক করতো। তারপর দেখলাম মোবাইল ফোন পকেটে পুরে ফেলার মত সাইজের হয়ে গেল – আমি বিস্মিত হয়ে গেলাম। এরপর কলেজে যাবার পর দেখি পুরো কলেজে হাতে গোনা দু’একজন সহপাঠি মোবাইল ফোনও ব্যবহার করে – তাদের দেখে আমি হিংসায় জ্বলতাম, কবে যে আমার একটা মোবাইল ফোন হবে! প্রথম মোবাইল ফোন হাতে পাই ভার্সিটিতে গিয়ে। বাসার পুরনো ম্যাক্সন এমেক্স-৬৮৭৯ ফোনটার নতুন মালিক হলাম আমি। হোক পুরনো, ফোনটার মালিক হয়েই এক অদ্ভুত অনুভূতিতে মন ভরে গেল, মনে হল আমি শেষমেষ জাতে উঠেই গেলাম। সেই যে শুরু এরপর জীবনে মোবাইল ফোন খুব একটা কম ব্যবহার করিনাই (সিরিয়াল করলে এই মুহুর্তে ছয় নম্বরখানা ব্যবহার করছি)। ম্যাক্সন ব্যবহার করেছিলাম সবমিলিয়ে ৬/৭ মাসের মত। এরপরে হাতে আসে আমার মোবাইল জীবনের দ্বিতীয় ফোন – সনি এরিকসন টি ২০০

Continue reading অবশেষে অ্যান্ড্রয়েড!

Working with Idiots Can Kill You!

Idiots in the office are just as hazardous to your health as cigarettes, caffeine or greasy food, an eye-opening new study reveals. In fact, those dopes can kill you!

Stress is one of the top causes of heart attacks — and working with stupid people on a daily basis is one of the deadliest forms of stress, according to researchers at Sweden’s Lindbergh University Medical Center.

The author of the study, Dr. Dagmar Andersson, says her team studied 500 heart attack patients, and were puzzled to find 62 percent had relatively few of the physical risk factors commonly blamed for heart attacks.

Continue reading Working with Idiots Can Kill You!

নিউটনের গতিসূত্রসমূহ

নিউটন একবার পার্কে হাঁটছিলেন। তাঁর পাশাপাশি একটা ছাগলও হাঁটছিল। কী মনে করে যেন নিউটন ছাগলটাকে দু’হাতে ধরে থামালেন আর তখনই গতিসূত্রের প্রথম সুত্রখানা আবিস্কার করলেনঃ
“বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু স্থির এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল পথে চলতে থাকে”
এরপর নিউটন ছাগলটিকে F পরিমান বল প্রয়োগ করে কষে একটা লাথি মারলেন। লাথি খেয়ে ছাগলটা তারস্বরে চেঁচিয়ে ডেকে উঠলো “ম্যা” (ma)। নিউটন আবিষ্কার করলেন গতির দ্বিতীয় সুত্রঃ
F=ma
ওদিকে F পরিমান বলযুক্ত লাথি খেয়ে ছাগলটিও পাল্টা নিউটনকে কষে একটা ফিরতি লাথি দিল। সেই লাথি খেয়ে নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ সুত্রটিঃ
সকল ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে

 

সৌজন্যঃ বিপ্লব ভাই