নিজের মোবাইল খানা ঘাঁটতে ঘাঁটতে মোবাইলের মধ্যে জমা হয়ে থাকা কিছু ছবি পেলাম। এর মাঝে একটা ছবি তুলেছিলাম নিজের ব্লগে দেবার জন্য, কিন্তু কোন এক আজব কারণে (সম্ভবত ভুলেই গিয়েছিলাম) সেটা আর ব্লগে দিতে মনে ছিলনা। নিচের যে ছবিটা এখানে দিলাম সেটা তুলেছিলাম প্রায় বছর দুয়েক আগে, নেদারল্যান্ডে। বিভিন্ন দোকানে ও রেস্টুরেন্টে যে বাক্স করে হালাল মুরগির মাংসের চালান দেয়া হয়, সে বাক্সে ইংলিশ ও চায়নিজ ভাষার পাশাপাশি বাংলায় ভাষায়ও মুরগির মাংস উল্লেখ থাকে। তবে কী না ঐ বাক্সে মুরগির উল্লেখিত বাংলাটা বড়ই খটমটে! সম্ভবত লন্ডনি-সিলেটিদের হাতেই কোন এককালে এই নামের প্রচলন হয়েছিল এবং কোন সহৃদয় বাংলাদেশী নিজ হাতে নামখানা বাক্সেখোদাই করে দিয়েছিলেন। কালের বিবর্তনে সেই লেখাটাই এখন ইংলিশ ও চায়নিজের পাশাপাশি প্রিন্ট হয়ে বাক্সের গায়ে লেগে কারখানা থেকে বের হচ্ছে এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পৌঁছে যাচ্ছে!
মুরগির নামকরণ কাগজে-কলমে কবে মুরুগ হয়েছিল সেটা জানা যায়নি। তবে দোকানিদের জিজ্ঞেস করে জানা গিয়েছিল যে তারা নাকি সবসময়ই এটা দেখে এসেছে। এদের মাঝে অনেকেই ১৫-২০ বছর ধরে ইউরোপে আছেন। তাই ‘সবসময়’ বলতে মোটামুটি ২০ বছর সময়কালকে ধরে নেয়া যেতে পারে। বাংলার ‘ছামছু’ যেমন বাইরে গেলে হয়ে যায় ‘স্যাম’, তেমনি বাংলার ‘মুরগি’ ইউরোপে এসে ‘মুরুগ’ হয়ে বিদেশি বাজার কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে।
LOL 😀
LOL 🙂
ভারি আজব ব্যাপার জানালেন ভাই । বেশ মজার । আমি আমার ফে.বু. এর পাতায় আমার সব বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছি ।
ভারি আজব ব্যাপার জানালেন ভাই । বেশ মজার । আমি আমার ফে.বু. এর পাতায় আমার সব বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছি ।
I think the using of handwriting is the most interesting part here … is the Chinese one ( Or may be Japanese , whatever it is ) also handwritten ?
Yes … the Chinese (or Japanese) one was also handwritten, but I don’t know the history of that one. 😛
না জানি আরও কত বছর বাঙলা ভাষার এই নিদর্শন দেখা যাবে….